2:24 pm, Thursday, 17 October 2024

চর্ম রোগের কারণ ও প্রতিকার, ক্রিম ও টেবলেট

মানুষের শরীরের প্রধান গুরুত্বপূর্ণ বড় অঙ্গটি হল ত্বক বা চামড়া। চর্ম রোগের ইংরেজি শব্দ Skin-disease. চর্ম রোগের প্রধান কারণ হচ্ছে ছত্রাক ও ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ। ত্বকে অস্বস্তি সৃষ্টিকারী বা বিরূপ সৃষ্টিকারী বিভিন্ন সমস্যা থাকলেও চর্ম বা ত্বকের সমস্যা দেখা দেয়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, ফোলাভাব, চুলকানি, দাউদ, জ্বালাপোড়া এবং লালচে বা ছোট ছোট ফুঁসকুড়ির মতো দেখা দেয়া, সাদা আঁশের মতো ছাল উঠা, বৃদ্ধি বা র‌্যাশ থেকে শুরু করে ফোঁসকা, গোটা গোটা শক্ত ইত্যাদি।

 চর্ম রোগের প্রধান লক্ষণসমূহ:

  1. খাদ্যাভ্যাসের কারণে 
  2. বয়সজনিত কারণে
  3. পোকা মাকড়ের কামড় থেকে অ্যালার্জি
  4. গর্ভবস্থা, ত্বকের ক্যান্সার
  5. থাইরয়েড লিভার অথবা কিডনি অসুখ
  6. দুর্বল রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা
  7. অপরিচ্ছন্নতা  ও অপরিষ্কার থাকা।
  8. বিভিন্ন ওষুধ সেবনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে শরীরে চর্ম রোগ দেখা দেয়
  9. রাসায়নিক বিকিরণ
  10. বেশি  পরিমান রোদে থাকা
  11. ছত্রাক  ও ভাইরাসের আক্রমণের কারণে
  12. ব্যাকটেরিয়া দ্বারা আক্রমণ হলে
  13.  শরীরের কোথাও পুঁজ জমা
  14. শরীরে কোথাও ক্ষত হলে
  15. ত্বকে ঘা হওয়া
  16. চামড়ার রঙ পরিবর্তন হওয়া
  17. ফোঁড়ার মতো উঠা
  18. চুলকানি ও যন্ত্রণাদায়ক চুলকানি
  19. ফুঁসকুড়ির দাগ হওয়া ও লাল রঙের ফোলা দাগ বা লালচে ভাব

 

চর্ম রোগের ক্রিম  বা চর্ম রোগের মলমের নাম:

  1. Topicort Cream-টপিকর্ট ক্রিম
  2. Lucazol Cream-লোকাজল ক্রিম
  3. Combicid Cream-কম্বাইসিড ক্রিম
  4. Combiderm Cream- কম্বিডার্ম ক্রিম

চর্ম রোগের জন্য সাধারনতো ডাক্তারগণ যে  ঔষধ দিয়ে থাকেন সেগুলোর নাম দেওয়া হলো:

  1. বিলাস্টিন (Bilastin) Tablet
  2. Terbinafin Tablet
  3. Omastin Capsule
  4. Flugal 50mg Capsule

 

চর্ম রোগের সাবান হিসেবে ব্যবহার করা হয়:

Ketoscalp Soap যা বড় বড় ফার্মেসিতে পাওয়া যায়।

চর্মরোগ হলে সাধারনতো কি কি খাওয়া নিষেধ?

  1. বেগুন 
  2. চিংড়ি 
  3. গরুর মাংস 
  4. পুই শাক

চর্ম রোগের প্রতিকার:

চর্ম রোগের প্রতিকার চর্ম রোগ মানুষের চর্ম পরিবেশে বিদ্যমান একটি আক্রান্ত অবস্থা। এটি মহান সংখ্যক বিগতিশীল সময়ে আকার নিয়েছে এবং এখনও আর্থ কয়েক নয়। চর্ম রোগের প্রাদুর্ভাব কারণে ব্যক্তির চর্ম জীবন্ত এবং স্বাস্থ্যকর রাখতে অক্ষম হয়ে উঠে। যদিও চর্ম রোগের প্রতিকার এখনও আবিষ্কৃত হয় নাই তবু অত্যন্ত কঠিন সময়গুলির পরেও এর বিপরীত আচরণ সম্ভব।

বিভিন্ন প্রকারের চর্ম রোগের রোগীদের জন্য প্রতিকার কার্যকর হয়তো অনিশ্চিত, তবু এই প্রাবল্য এবং যাতে উপযুক্ত সারসংক্ষেপে উন্নত হয়ে যাচ্ছে। চর্ম রোগের মূল লক্ষণগুলি হল খারাপ চর্মের প্রকাশ। আক্রান্ত চর্ম অস্বস্ত হয় এবং তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়। চর্মের উপর সাদা, পীত বা লালচর্ম থাকতে পারে, যা প্রতিযায়িত হতে পারে এবং কিংবা প্রকাশিত হতে পারে।

চর্মের উপর কাড়া ও দুঃস্থ অনুভব অনিচ্ছুক হতে পারে। এছাড়াও, চর্ম বেশিরভাগ রোগীদের ক্ষেত্রে যেখানে চর্ম আকর্ষণশীল বিরলখানি থাকে, তাদের মধ্যে পীড়িতও আকর্ষণশীল হয়। চর্ম রোগের চিকিৎসা একজনের অন্বেষণাধীন থাকতে ঐরণ-আমল প্রয়োগ, কেমিক্যাল পদার্থ এবং চমক প্রয়োগের জন্য কিছু ধরনের ঔষধ নিয়ন্ত্রণ করে: তত্ত্বগত ও প্রয়াসপরক ইত্যাদি। চর্ম সুষমতায় বাড়াতে থাকা এবং চর্ম দাঁতে সাদা অংশ নিরুপণের লক্ষ্যে ঔষধ ব্যবহার করা হয়।

আরো পড়ুন: যেভাবে বডি মোটা করবেন।

এছাড়াও, শোষণশীল উষ্ণতা ব্যবহার করে চর্মে রক্তহানি বাড়াতে এবং রোগের প্রতিসামস্যিক রোগীদের এলাকায় অর্থক্ষেত্রের ভিজ্ঞ ডাক্তারদের সরাসরি পরিচালনা দেওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়।

চর্ম রোগের প্রতিকার সম্পর্কে কিছু তথ্য নিম্নে দেওয়া হলো :

১. ঘন রং আর্গান তেল ব্যবহার করা: এই তেল ত্বক নিউট্রালাইজ করতে সাহায্য করে এবং চর্মের উপর সুরক্ষাত্মক তিক্ত সীল প্রদান করে। বা নিমপাতা সিদ্ধ করে সেই পানি গোসলের সাথে দেওয়া যাতে পারে।

২. তরল হিসাবে পানিতে নাইট্রোজেন ব্যবহার করা: নাইট্রোজেন জাতীয় খাদ্যের বঙ্গস্বাদে ব্যবহার করা হতে পারে এবং চর্ম এর মাধ্যমে ক্ষতিকর অতিরিক্ত প্রিয় ও ত্বক চর্ম প্রকৃত তার বিপরীত বৈশিষ্ট্যগুলির বিরুদ্ধে যুগ্মিৎ হয়।

৩. ঔষধ প্রভৃতি প্রয়োগ করা: ঔষধ কোথায় আরও কোথায় প্রয়োগ করা হয় এবং চর্ম এর প্রতিসামস্যিক রোগীদের এলাকায় ডাক্তার দ্বারা সরাসরি পরিচালনা করা হয়।

৪. চর্ম দেখভাল: চর্মের ওপর সেরা সংগঠনগুলি চর্ম সুরক্ষারহিত রাখার জন্য ব্যবহৃত হয়। বিভিন্ন ক্লিনিক বা হাসপাতালে দেখানো যায়।

৫. চর্মের উপর স্বাস্থ্যসেবা সবচেয়ে বড় খাত থাকে চর্ম রোগের। এটি চর্মের একটি নিয়ন্ত্রণযোগ্য স্থান প্রদান করে এবং চর্মের বাধা প্রতিদিন পরিচালনা করে। চর্ম রোগের প্রতিকার বিষয়ে জানা যায় যে মানুষের স্বাস্থ্য অবশ্যই গুরুত্ব দিয়ে ওঠবে।

চর্ম রোগের সঠিক প্রতিকারও অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে এবং এর অগ্রকার্যে অংশগ্রহণ করলে চর্ম থেকে পুরোপুরি মুক্তি পাওয়া সম্ভব। সুস্থ চর্ম থেকে চর্ম রোগের আক্রান্ত চর্ম পেশি থেকে মুক্তি পেতে হলে কাঠামোজনক পরামর্শের উপর থেডাক্কেতারের  পরামর্শ নিতে হবে। ব্যক্তির চর্ম প্রতিশ্রুতি পেতে চর্মের উপর সহীন কষ্ট প্রশিক্ষণ নড়ানোর মত পরামর্শ থেকে প্রাপ্ত চর্ম রোগের প্রতিকার পেতে প্রাধান্য দেওয়া উচিত।

2 thoughts on “চর্ম রোগের কারণ ও প্রতিকার, ক্রিম ও টেবলেট

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Shamim Reja

সর্বাধিক পঠিত

দাউদকান্দিতে মিথ্যা সংবাদের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীর সংবাদ সম্মেলন

চর্ম রোগের কারণ ও প্রতিকার, ক্রিম ও টেবলেট

Update Time : 09:45:33 am, Monday, 18 March 2024

মানুষের শরীরের প্রধান গুরুত্বপূর্ণ বড় অঙ্গটি হল ত্বক বা চামড়া। চর্ম রোগের ইংরেজি শব্দ Skin-disease. চর্ম রোগের প্রধান কারণ হচ্ছে ছত্রাক ও ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ। ত্বকে অস্বস্তি সৃষ্টিকারী বা বিরূপ সৃষ্টিকারী বিভিন্ন সমস্যা থাকলেও চর্ম বা ত্বকের সমস্যা দেখা দেয়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, ফোলাভাব, চুলকানি, দাউদ, জ্বালাপোড়া এবং লালচে বা ছোট ছোট ফুঁসকুড়ির মতো দেখা দেয়া, সাদা আঁশের মতো ছাল উঠা, বৃদ্ধি বা র‌্যাশ থেকে শুরু করে ফোঁসকা, গোটা গোটা শক্ত ইত্যাদি।

 চর্ম রোগের প্রধান লক্ষণসমূহ:

  1. খাদ্যাভ্যাসের কারণে 
  2. বয়সজনিত কারণে
  3. পোকা মাকড়ের কামড় থেকে অ্যালার্জি
  4. গর্ভবস্থা, ত্বকের ক্যান্সার
  5. থাইরয়েড লিভার অথবা কিডনি অসুখ
  6. দুর্বল রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা
  7. অপরিচ্ছন্নতা  ও অপরিষ্কার থাকা।
  8. বিভিন্ন ওষুধ সেবনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে শরীরে চর্ম রোগ দেখা দেয়
  9. রাসায়নিক বিকিরণ
  10. বেশি  পরিমান রোদে থাকা
  11. ছত্রাক  ও ভাইরাসের আক্রমণের কারণে
  12. ব্যাকটেরিয়া দ্বারা আক্রমণ হলে
  13.  শরীরের কোথাও পুঁজ জমা
  14. শরীরে কোথাও ক্ষত হলে
  15. ত্বকে ঘা হওয়া
  16. চামড়ার রঙ পরিবর্তন হওয়া
  17. ফোঁড়ার মতো উঠা
  18. চুলকানি ও যন্ত্রণাদায়ক চুলকানি
  19. ফুঁসকুড়ির দাগ হওয়া ও লাল রঙের ফোলা দাগ বা লালচে ভাব

 

চর্ম রোগের ক্রিম  বা চর্ম রোগের মলমের নাম:

  1. Topicort Cream-টপিকর্ট ক্রিম
  2. Lucazol Cream-লোকাজল ক্রিম
  3. Combicid Cream-কম্বাইসিড ক্রিম
  4. Combiderm Cream- কম্বিডার্ম ক্রিম

চর্ম রোগের জন্য সাধারনতো ডাক্তারগণ যে  ঔষধ দিয়ে থাকেন সেগুলোর নাম দেওয়া হলো:

  1. বিলাস্টিন (Bilastin) Tablet
  2. Terbinafin Tablet
  3. Omastin Capsule
  4. Flugal 50mg Capsule

 

চর্ম রোগের সাবান হিসেবে ব্যবহার করা হয়:

Ketoscalp Soap যা বড় বড় ফার্মেসিতে পাওয়া যায়।

চর্মরোগ হলে সাধারনতো কি কি খাওয়া নিষেধ?

  1. বেগুন 
  2. চিংড়ি 
  3. গরুর মাংস 
  4. পুই শাক

চর্ম রোগের প্রতিকার:

চর্ম রোগের প্রতিকার চর্ম রোগ মানুষের চর্ম পরিবেশে বিদ্যমান একটি আক্রান্ত অবস্থা। এটি মহান সংখ্যক বিগতিশীল সময়ে আকার নিয়েছে এবং এখনও আর্থ কয়েক নয়। চর্ম রোগের প্রাদুর্ভাব কারণে ব্যক্তির চর্ম জীবন্ত এবং স্বাস্থ্যকর রাখতে অক্ষম হয়ে উঠে। যদিও চর্ম রোগের প্রতিকার এখনও আবিষ্কৃত হয় নাই তবু অত্যন্ত কঠিন সময়গুলির পরেও এর বিপরীত আচরণ সম্ভব।

বিভিন্ন প্রকারের চর্ম রোগের রোগীদের জন্য প্রতিকার কার্যকর হয়তো অনিশ্চিত, তবু এই প্রাবল্য এবং যাতে উপযুক্ত সারসংক্ষেপে উন্নত হয়ে যাচ্ছে। চর্ম রোগের মূল লক্ষণগুলি হল খারাপ চর্মের প্রকাশ। আক্রান্ত চর্ম অস্বস্ত হয় এবং তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়। চর্মের উপর সাদা, পীত বা লালচর্ম থাকতে পারে, যা প্রতিযায়িত হতে পারে এবং কিংবা প্রকাশিত হতে পারে।

চর্মের উপর কাড়া ও দুঃস্থ অনুভব অনিচ্ছুক হতে পারে। এছাড়াও, চর্ম বেশিরভাগ রোগীদের ক্ষেত্রে যেখানে চর্ম আকর্ষণশীল বিরলখানি থাকে, তাদের মধ্যে পীড়িতও আকর্ষণশীল হয়। চর্ম রোগের চিকিৎসা একজনের অন্বেষণাধীন থাকতে ঐরণ-আমল প্রয়োগ, কেমিক্যাল পদার্থ এবং চমক প্রয়োগের জন্য কিছু ধরনের ঔষধ নিয়ন্ত্রণ করে: তত্ত্বগত ও প্রয়াসপরক ইত্যাদি। চর্ম সুষমতায় বাড়াতে থাকা এবং চর্ম দাঁতে সাদা অংশ নিরুপণের লক্ষ্যে ঔষধ ব্যবহার করা হয়।

আরো পড়ুন: যেভাবে বডি মোটা করবেন।

এছাড়াও, শোষণশীল উষ্ণতা ব্যবহার করে চর্মে রক্তহানি বাড়াতে এবং রোগের প্রতিসামস্যিক রোগীদের এলাকায় অর্থক্ষেত্রের ভিজ্ঞ ডাক্তারদের সরাসরি পরিচালনা দেওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়।

চর্ম রোগের প্রতিকার সম্পর্কে কিছু তথ্য নিম্নে দেওয়া হলো :

১. ঘন রং আর্গান তেল ব্যবহার করা: এই তেল ত্বক নিউট্রালাইজ করতে সাহায্য করে এবং চর্মের উপর সুরক্ষাত্মক তিক্ত সীল প্রদান করে। বা নিমপাতা সিদ্ধ করে সেই পানি গোসলের সাথে দেওয়া যাতে পারে।

২. তরল হিসাবে পানিতে নাইট্রোজেন ব্যবহার করা: নাইট্রোজেন জাতীয় খাদ্যের বঙ্গস্বাদে ব্যবহার করা হতে পারে এবং চর্ম এর মাধ্যমে ক্ষতিকর অতিরিক্ত প্রিয় ও ত্বক চর্ম প্রকৃত তার বিপরীত বৈশিষ্ট্যগুলির বিরুদ্ধে যুগ্মিৎ হয়।

৩. ঔষধ প্রভৃতি প্রয়োগ করা: ঔষধ কোথায় আরও কোথায় প্রয়োগ করা হয় এবং চর্ম এর প্রতিসামস্যিক রোগীদের এলাকায় ডাক্তার দ্বারা সরাসরি পরিচালনা করা হয়।

৪. চর্ম দেখভাল: চর্মের ওপর সেরা সংগঠনগুলি চর্ম সুরক্ষারহিত রাখার জন্য ব্যবহৃত হয়। বিভিন্ন ক্লিনিক বা হাসপাতালে দেখানো যায়।

৫. চর্মের উপর স্বাস্থ্যসেবা সবচেয়ে বড় খাত থাকে চর্ম রোগের। এটি চর্মের একটি নিয়ন্ত্রণযোগ্য স্থান প্রদান করে এবং চর্মের বাধা প্রতিদিন পরিচালনা করে। চর্ম রোগের প্রতিকার বিষয়ে জানা যায় যে মানুষের স্বাস্থ্য অবশ্যই গুরুত্ব দিয়ে ওঠবে।

চর্ম রোগের সঠিক প্রতিকারও অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে এবং এর অগ্রকার্যে অংশগ্রহণ করলে চর্ম থেকে পুরোপুরি মুক্তি পাওয়া সম্ভব। সুস্থ চর্ম থেকে চর্ম রোগের আক্রান্ত চর্ম পেশি থেকে মুক্তি পেতে হলে কাঠামোজনক পরামর্শের উপর থেডাক্কেতারের  পরামর্শ নিতে হবে। ব্যক্তির চর্ম প্রতিশ্রুতি পেতে চর্মের উপর সহীন কষ্ট প্রশিক্ষণ নড়ানোর মত পরামর্শ থেকে প্রাপ্ত চর্ম রোগের প্রতিকার পেতে প্রাধান্য দেওয়া উচিত।