2:36 pm, Thursday, 17 October 2024

তিতাসে পর্নোগ্রাফী মামলায় শাহ পরানের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট: পলাতক শাহ পরান

কুমিল্লা প্রতিনিধি।।

কুমিল্লার তিতাসের বালুয়াকান্দি গ্রামের জমাদ্দার বাড়ির ছাত্তার মিয়ার ছেলে শাহ পরানের বিরুদ্ধে পর্নোগ্রাফী আইনে মামলার চার্জশীট ও গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করেছেন কুমিল্লার বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত।

জানা যায়, মজিদপুর ইউনিয়নের বালুয়াকান্দি গ্রামের জমাদ্দার বাড়ির মুছা জমাদ্দারের প্রবাসি ছেলে সবুজ মিয়ার স্ত্রী আমেনার সাথে একই গ্রামের শাহ পরানের পরকিয়া প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়। পরে কৌশলে শাহ পরান আমেনা আক্তারের অর্ধ নগ্ন, নগ্ন ছবি ও ভিডিও তাহার মোবাইলে ধারণ করে সংরক্ষণ করে পরবর্তীতে বাদীর ছেলে সবুজ মিয়ার মোবাইলে প্রেরণ করে। শাহ পরান তার মোবাইলে সংরক্ষিত ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়ার ভয় দেখায়। সে হুমকি দেয় যাতে কেউ বাড়াবাড়ি না করে।
এতে মামলার বাদীর পুত্রবধূ আমেনা আক্তারের সামাজিক মান মর্যাদাসহ বাদীর পরিবারের মর্যাদাহানি করে ভীতি প্রদর্শন করতে থাকে শাহ পরান।
পরবর্তীতে সবুজ মিয়ার বাবা মুছা মিয়া ২০১২ সালের পর্নোগ্রাফী নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করলে প্রাথমিকভাবে ৮(২)/ ৮(৩) ধারায় সত্য বলে প্রমাণিত হয়। তারই প্রেক্ষিতে আদালত শাহ পরানের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট ইস্যূ করে। বর্তমানে সে পলাতক রয়েছে। পুলিশ শাহ পরানকে খুঁজছে।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Mainul Islam Mohin

সর্বাধিক পঠিত

দাউদকান্দিতে মিথ্যা সংবাদের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীর সংবাদ সম্মেলন

তিতাসে পর্নোগ্রাফী মামলায় শাহ পরানের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট: পলাতক শাহ পরান

Update Time : 01:06:53 pm, Sunday, 21 January 2024

কুমিল্লা প্রতিনিধি।।

কুমিল্লার তিতাসের বালুয়াকান্দি গ্রামের জমাদ্দার বাড়ির ছাত্তার মিয়ার ছেলে শাহ পরানের বিরুদ্ধে পর্নোগ্রাফী আইনে মামলার চার্জশীট ও গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করেছেন কুমিল্লার বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত।

জানা যায়, মজিদপুর ইউনিয়নের বালুয়াকান্দি গ্রামের জমাদ্দার বাড়ির মুছা জমাদ্দারের প্রবাসি ছেলে সবুজ মিয়ার স্ত্রী আমেনার সাথে একই গ্রামের শাহ পরানের পরকিয়া প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়। পরে কৌশলে শাহ পরান আমেনা আক্তারের অর্ধ নগ্ন, নগ্ন ছবি ও ভিডিও তাহার মোবাইলে ধারণ করে সংরক্ষণ করে পরবর্তীতে বাদীর ছেলে সবুজ মিয়ার মোবাইলে প্রেরণ করে। শাহ পরান তার মোবাইলে সংরক্ষিত ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়ার ভয় দেখায়। সে হুমকি দেয় যাতে কেউ বাড়াবাড়ি না করে।
এতে মামলার বাদীর পুত্রবধূ আমেনা আক্তারের সামাজিক মান মর্যাদাসহ বাদীর পরিবারের মর্যাদাহানি করে ভীতি প্রদর্শন করতে থাকে শাহ পরান।
পরবর্তীতে সবুজ মিয়ার বাবা মুছা মিয়া ২০১২ সালের পর্নোগ্রাফী নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করলে প্রাথমিকভাবে ৮(২)/ ৮(৩) ধারায় সত্য বলে প্রমাণিত হয়। তারই প্রেক্ষিতে আদালত শাহ পরানের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট ইস্যূ করে। বর্তমানে সে পলাতক রয়েছে। পুলিশ শাহ পরানকে খুঁজছে।