খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই, ২০২৫, ২ শ্রাবণ, ১৪৩২

দেবিদ্বার বড়শালঘর ইউনিয়নের সচিব নেপাল চন্দ্র পালের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগ 

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৬:০৫ অপরাহ্ণ
দেবিদ্বার বড়শালঘর ইউনিয়নের সচিব নেপাল চন্দ্র পালের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগ 

 

কুমিল্লা প্রতিনিধি :

 

কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলার ১ নং বড়শালঘর ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা (সচিব) নেপাল চন্দ্র পালের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে স্থানীয় এক ইউপি সদস্য কুমিল্লা জেলা প্রশাসক ও দেবিদ্বার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ পত্র দাখিল করেছেন।

 

লিখিত অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, নেপাল চন্দ্র পাল দীর্ঘদিন যাবৎ আইন ও বিধি বহিঃর্ভূত ভাবে কর্মরত আছে৷ দীর্ঘ ৭ বছর একই জায়গায় কর্মরত থাকার কারণে স্থানীয় দালালদের সাথে নিয়ে একটি চক্র গড়ে উঠেছে৷ চক্রের সদস্যদের নিয়ে জনগনের নিকট হতে জন্ম নিবন্ধন, মৃত্যু সনদ, নাগরিক সনদ এবং ওয়ারিশ সনদ সহ বিভিন্ন নাগরিক সেবা নিতে ৩০০/- টাকা হতে ১,০০০/- টাকা পর্যন্ত প্রকাশ্যে ঘুষ নেয়।

কোন নাগরিক সচিবের ধার্য্য কৃত অতিরিক্ত টাকা (ঘুষ) না দিলে ইউনিয়ন পরিষদের সেবা হতে বঞ্চিত হতে হয়,সেই সাথে দীর্ঘদিনের ভোগান্তি তো আছেই৷

 

নাম প্রকাশ্যে অনুচ্ছুক একাধিক ব্যাক্তিরা প্রতিবেদক কে জানান, দীর্ঘ সাত বছর একই কর্মস্থলে অবস্থান করার কারনে স্থানীয় দালালদের মাধ্যমে পুরো ইউনিয়ন জুড়ে প্রভাব বিস্তার করে বিভিন্ন নাগরিক সনদ থেকে লোক বুঝে দালালদের মাধ্যমে অর্থ নিয়ে থাকে সে।

সদর উপজেলা থেকে প্রায় ১৬ কিলোমিটার দূরে হওয়ার কারনে প্রশাসনিক উর্ধতন কর্মকর্তারা তেমন নজরে নেন। মহাসড়ক থেকে অনেকটা দূরে ইউনিয়ন পরিষদ হওয়ায় কার্যক্রম কারো চোখে পড়ে না৷ আমরা ইউনিয়ন বাসী চাই দ্রুত সময়ের মধ্যে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা হউক।

অভিযোগ কারী নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন,সাবেক চেয়ারম্যান এবং বর্তমান চেয়ারম্যান তাকে একাধিক বার জনগনের সম্মুখে বিচার-সালিশ করার পরও সে তার অবৈধ কার্যক্রম বন্ধ করেনি।

তার কার্যক্রমে ক্ষিপ্ত জনগন৷ নাগরিকগণ তার প্রতি ক্ষুব্ধ ও অসন্তুষ্ট। এমতাবস্থায় এলাকার ক্ষুব্ধ জনগন যেকোনো সময় তার আচরনে অসন্তুষ্ট হয়ে যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা বা আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশংঙ্খা রয়েছে।

অত্র এলাকার নাগরিক হইতে তার কর্মকালীন সময়ে আনুমানিক দুই থেকে তিন কোটি টাকার স্থাবর সম্পত্তির সন্ধান পাওয়া যায়।

অভিযোগের বিষয়ে প্রশাসনিক কর্মকর্তা নেপাল পাল বলেন, পাবলিক ফাংশানে কাজ করলে কিছু বদনাম হবে এটাই স্বাভাবিক! “নিউজ টিউজ লাগত না এই ধরেন(টাকা) এ সময় মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে সাংবাদিকদের ম্যানেজ করার ব্যার্থ চেষ্ঠা করেন।

 

এ বিষয়ে দেবিদ্বার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল হাসনাত খাঁন জানান, অভিযোগ পেয়েছি, তদন্তের জন্য দেওয়া হবে৷ সতত্যা পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

রাজউকে আওয়ামী দোসর সোহাগ মিয়ার হরিলুট : ০২ 

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ১৬ জুলাই, ২০২৫, ৭:৪৫ অপরাহ্ণ
রাজউকে আওয়ামী দোসর সোহাগ মিয়ার হরিলুট : ০২ 

 

 

নিজস্ব প্রতিবেদক

 

রাজউকের দুর্নীতির সাম্রাজ্যে ‘ছদ্মবেশী দস্যু’ নামে পরিচিত মোঃ সোহাগ মিয়া যেন এক ভয়ঙ্কর ছায়া, যিনি শুধু একজন ইমারত পরিদর্শক নন—একটি সংঘবদ্ধ দালালচক্রের নিরবচ্ছিন্ন নিয়ন্ত্রক। প্রথম পর্ব প্রকাশের পরও রাজউকের কোনো কর্মকর্তা এখনো প্রকাশ্যে তার বিরুদ্ধে মুখ খুলেননি। তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট সূত্র জানাচ্ছে, এই ব্যক্তি ইতিমধ্যে রাজউকে ‘অনিয়মের দুর্গ’ বানিয়ে তুলেছেন।

 

ভবন নির্মাণ থেকে শুরু করে নকশা অনুমোদন, নির্মাণাধীন ভবনে পরিদর্শন, কিংবা বিদ্যমান ভবনের নামে হয়রানি—সব ক্ষেত্রেই সোহাগ মিয়া ও তার সিন্ডিকেট নির্লজ্জভাবে ভাগ বাটোয়ারার রাজনীতি চালিয়ে যাচ্ছে। একাধিক কর্মকর্তা বলছেন, সরকারি নিয়ম-কানুন, রাজউকের নিজস্ব আইন কিংবা সরকারের নির্দেশনা—এসব কিছুই তার কাছে মূল্যহীন। কারণ তিনি নিজেকে উপস্থাপন করেন ‘উপরে যোগাযোগ আছে’—এই মিথ্যা অথচ ভয়ংকর বর্মে।

 

বিশ্বস্ত সূত্র জানায়, এই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে সোহাগ মিয়া প্রতি মাসেই মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছেন। আর এই অর্থের ভাগ যায় উপরে-নিচে বিস্তৃত এক প্রভাবশালী মহলের কাছে। সোহাগ মিয়ার সঙ্গে নিয়মিত ওঠাবসা রয়েছে কিছু অবৈধ স্থাপনা মালিক, দালাল ও কথিত ঠিকাদারদের। তার নিয়ন্ত্রণে থাকা জোন-৪/২ এলাকায় হুট করেই রাতারাতি নকশা বহির্ভূত ভবন গজিয়ে ওঠে, আর তা বন্ধ করতে গেলে সংশ্লিষ্ট রাজউক কর্মকর্তারা পড়েন চরম রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক চাপে।

 

সূত্র আরও জানায়, এই চক্রের সঙ্গে সোহাগ মিয়ার ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রয়েছে আওয়ামী লীগের পলাতক ও বিতর্কিত কিছু সাবেক নেতাদের সাথেও। বহুদিন ধরে এদেরকে গোপনে নানা সুবিধা দিয়ে আসছেন তিনি। কখনো ভবনের অনুমোদন, কখনো নকশা ছাড়াই ফ্ল্যাট বাণিজ্য—সব ক্ষেত্রেই তিনি সুবিধা দিয়ে যাচ্ছেন। আর এসবের পেছনে আওয়ামী স্বৈরাচারী সরকারের ছত্রছায়ায় থাকা কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তির ইঙ্গিত রয়েছে বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।

 

রাজউকের অনেক কর্মকর্তা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলছেন—অভিযোগ করলেই বদলি, আবার কেউ সরাসরি কিছু বলতে সাহস পাচ্ছেন না। কারণ সোহাগ মিয়া নিজেকে প্রশাসন, মন্ত্রী, এমপি পর্যন্ত ‘ম্যানেজে’ রাখার ভয় দেখিয়ে থাকে।

 

একজন কর্মকর্তা আক্ষেপ করে বলেন, “আমাদের হাতে নীতিমালা আছে, কিন্তু এখানে নীতির কোনো দাম নেই। দাম আছে শুধু কার কাঁধে কার হাত, কে কার সঙ্গে খায়। সোহাগ মিয়া এটাই প্রমাণ করে দিয়েছে।”

 

বর্তমানে এই ‘দস্যু’ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত কিংবা ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হলেও, রাজউকের ভেতরে-বাইরে অনেকে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন আদৌ কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি-না। কারণ, এতবছর ধরে সে একইভাবে বহাল তবিয়তে থেকে দুর্নীতির সাম্রাজ্য চালিয়ে আসছে।

 

চলবে…

 

পরবর্তী পর্বে: কীভাবে ‘ছাত্রলীগ’ পরিচয় দিয়ে শুরু, এখন কোটি টাকার সিন্ডিকেটের হোতা?

রাজউকের ‘ছদ্মবেশী দস্যু’: জোন-৪/২–এর ইমারত পরিদর্শক সোহাগ মিয়া

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৫, ১:১৫ অপরাহ্ণ
রাজউকের ‘ছদ্মবেশী দস্যু’: জোন-৪/২–এর ইমারত পরিদর্শক সোহাগ মিয়া

 

নিজস্ব প্রতিবেদক:

রাজউকের (রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ) ইমারত পরিদর্শক পদে আসীন মোঃ সোহাগ মিয়া এখন আর শুধুই একজন কর্মকর্তা নন- তিনি হয়ে উঠেছেন স্বৈরাচারী শাসনের ছত্রছায়ায় বেড়ে ওঠা এক দুর্নীতিবাজ ‘গডফাদার’, যিনি ছাত্রলীগের সাবেক পরিচয় দিতেন। আট এখন উপদেষ্টাদের আত্মীয় পরিচয়কে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে গড়ে তুলেছেন এক ভয়াবহ দালালি সাম্রাজ্য।

রাজউক জোন-৪/২, মহাখালীর দায়িত্বে থাকা এই ব্যক্তি দীর্ঘদিন ধরেই স্থানীয় প্রভাবশালী ঠিকাদার, অবৈধ স্থাপনা মালিক ও দালালদের সঙ্গে আঁতাত করে সরকারের নীতিমালা, নগর পরিকল্পনা ও ভবন নির্মাণ বিধিমালা ছিঁড়ে কচুকাটা করছেন। সোহাগ মিয়ার ছত্রছায়ায় গড়ে উঠেছে একের পর এক নকশাবহির্ভূত ভবন, যেগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে গিয়ে নোটিশ পাঠালেও, বাস্তবে তা মুচলেকা ও মোটা অঙ্কের উৎকোচেই নিষ্পত্তি হয়ে যায়।

বিশ্বস্ত সূত্র জানায়, ঠিকাদারদের কাছ থেকে ‘পার্সেন্টেজ’ ছাড়া কোনো কাজ অনুমোদন হয় না তার জোনে। এমনকি অনুরোধ করে আসা সাধারণ মানুষকেও সাফ জানিয়ে দেন “উপরে পাঠাতে হয়”, আর সে ‘উপর’ যে কতটা নিচে নেমে গেছে, তা বুঝতে সময় লাগে না।

মাঠপর্যায়ের চেকিং থেকে শুরু করে নির্মাণাধীন ভবনে অনুমোদনের নামে হয়রানি, নোটিশ দিয়ে চাঁদাবাজি এবং অবৈধ স্থাপনায় চোখ বন্ধ রাখা-সবই এখন এই এক ব্যক্তির পেশাগত ‘নিয়ম’ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাজউকের অভ্যন্তরেই অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী মুখে কিছু না বললেও, ভেতরে তারা ক্ষোভে ফুঁসছেন-কিন্তু কথা বললেই বদলি, বঞ্চনা কিংবা হুমকি অবধারিত।

বিস্তারিত পরবর্তী সংখ্যায়…

ইউনিয়ন বিএনপি নেতাকে রাতভর গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখে স্থানীয়রা

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ১২ জুলাই, ২০২৫, ৭:৪৬ অপরাহ্ণ
ইউনিয়ন বিএনপি নেতাকে রাতভর গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখে স্থানীয়রা

 

 

মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলার ধামশ্বর ইউনিয়ন বিএনপির দপ্তর সম্পাদক মো. সিরাজুল ইসলাম মুনজেল (৪৫) প্রবাসীর স্ত্রীর সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কের অভিযোগে হাতেনাতে ধরা পড়েছেন। শুক্রবার (১১ জুলাই) দিবাগত রাত আনুমানিক ২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।

 

অভিযুক্ত সিরাজুল ইসলাম মুনজেল উপজেলার ধামশ্বর ইউনিয়নের গালা এলাকার মৃত শিরজন আলীর ছেলে।

 

এলাকাবাসীর দাবি, চর দেশগ্রামের এক সৌদি প্রবাসীর স্ত্রীর ঘরে দীর্ঘদিন ধরে এক ব্যক্তির প্রবেশ নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্য ছিল। পরে গত রাতে মুনজেল ওই ঘরে ঢোকার পর স্থানীয়রা তাকে হাতে-নাতে আটক করে ভোররাত পর্যন্ত গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখে।

 

ধামশ্বর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক লুৎফর রহমান পিন্টু ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, রাত ২টার দিকে এলাকাবাসী তাদের আটক করে গাছে বেঁধে রাখে। তারা দুজনেই অনৈতিক সম্পর্কের কথা স্বীকার করেছেন। ওই নারীর প্রবাসী স্বামী এখন তাকে নিয়ে সংসার করবে না বলে জানিয়েছেন।

 

তবে অভিযুক্ত দুজনেই দুজনকে বিয়ে করতে রাজি আছেন। এখন সামাজিকভাবে বিষয়টা মীমাংসার চেষ্টা চলছে। সেখানে থানা পুলিশ এবং ইউপি চেয়ারম্যান উপস্থিত আছেন। দলীয়ভাবে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি।

এই ঘটনায় এলাকাবাসীর মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ বিরাজ করছে। বিএনপি নেতার এমন কর্মকাণ্ড নিয়ে স্থানীয় রাজনৈতিক মহলেও মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।

 

দৌলতপুর থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এ আর এম আল-মামুন গণমাধ্যমকে বলেন, বিষয়টি জানার পরে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। তবে এ বিষয়ে কারও কোনো অভিযোগ নেই। শুনেছি স্থানীয়ভাবে তাদের বিবাহের প্রস্তুতি চলছে।

রাজউকে আওয়ামী দোসর সোহাগ মিয়ার হরিলুট : ০২  রাজউকের ‘ছদ্মবেশী দস্যু’: জোন-৪/২–এর ইমারত পরিদর্শক সোহাগ মিয়া ইউনিয়ন বিএনপি নেতাকে রাতভর গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখে স্থানীয়রা ডাবল বিল থেকে ঝালকাঠি পর্যন্ত: নির্বাহী প্রকৌশলী আমান উল্লাহ | পর্ব-০১ রাজউকে লিটন সরকারের স্বৈরাচারী আধিপত্যে বিপন্ন সম্পদ ব্যবস্থাপনা | পর্ব-০১  গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী মুস্তাফিজুরের হরিলুট | পর্ব-০১ নির্বাহী প্রকৌশলী খায়রুল বাশারের হাতে জিম্মি ময়মনসিংহ সড়ক বিভাগ | পর্ব-০১ বগুড়া সওজে অনিয়ম-দুর্নীতির খলনায়ক আবুল মনসুর আহমেদ | ৩য় পর্ব মানিকগঞ্জ সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী শাহরিয়ার আলমের হরিলুট | পর্ব-০১ রাজউকের মাহবুবার রহমানের দুঃসাহসিক দুর্নীতির সাম্রাজ্য | পর্ব-০১ বগুড়া সওজে অনিয়ম-দুর্নীতির খলনায়ক আবুল মনসুর আহমেদ | ২য় পর্ব  সাবেক এমপি সবুর, উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী সুমন ও পৌর মেয়র নাঈম ইউসুফ সেইনের নামে হত্যা মামলা হালিশহরের ‘ইয়াবা সম্রাট’ নিরব হোসেন | পর্ব-০১ কুমিল্লায় বিদোশ পিস্তলসহ বিএনপির নেতা গ্রেফতার মুরাদনগরে একই পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা বগুড়া সওজে অনিয়ম-দুর্নীতির খলনায়ক আবুল মনসুর আহমেদ অস্ত্র কেনার টাকা কোথায় পেলেন আসিফ—প্রশ্ন জুলকারনাইন সায়েরের কুমিল্লায় দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে হিন্দু তরুনীকে ধর্ষণের অভিযোগ বিএনপি নেতা ফজর আলীর বিরুদ্ধে।  বোদা ইউএনও নিজেই ঠিকাদার—‘ম্যানেজার’ বিপুল মোফাজ্জলের ছত্রছায়ায় দুর্নীতির সাম্রাজ্য! গণপূর্তের প্রকৌশলী উজির আলী ঢাকায় গড়েছেন সম্পদের পাহাড়! জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি হলেন দাউদকান্দি মডেল থানা জুনায়েত চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর যে বার্তা দিলেন খামেনেয়ি। উন্নয়ন থামাতে নয়, প্রশাসনকে কালিমালিপ্ত করতেই এই তৎপরতা ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ১৫৯ দেশের উদ্দেশে লন্ডন ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা ক্যামেরার আড়ালে মানবিক পুলিশ সোহান টুঙ্গিপাড়ায় কোটি টাকার দুর্নীতির ‘আওয়ামী দোসর’—ভুয়া প্রকল্প, নাম-বেনামে সম্পদের পাহাড়, আর প্রশাসনিক ছত্রছায়ায় দুর্নীতির তুফান! উত্তর কচুয়া জাতীয়তাবাদী প্রবাসী কল্যাণ সংগঠনের নতুন কমিটি ঘোষণা: প্রবাসীদের ঐক্য ও উন্নয়নের প্রত্যয়। ঠাকুরগাঁওয়ের পুলিশ নিয়োগঃ ন্যায়বিচারের মহা যুদ্ধে এসপির অবিচল দৃঢ়তা