খুঁজুন
মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৫, ১০ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২

ঘুষে গড়ে উঠেছে ক্যাশিয়ার আমিনুলের ‘সাম্রাজ্য’১২ বছরে নিম্নবিত্ত থেকে শতকোটিপতি

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৫, ৪:৫২ অপরাহ্ণ
ঘুষে গড়ে উঠেছে ক্যাশিয়ার আমিনুলের ‘সাম্রাজ্য’১২ বছরে নিম্নবিত্ত থেকে শতকোটিপতি

নিজস্ব প্রতিবেদক:

 

জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ক্যাশিয়ার আমিনুল ইসলাম—নামটি এখন অফিসজুড়ে দুর্নীতির প্রতীকে পরিণত।

ঘুষ, চাঁদাবাজি, ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণ আর প্রভাবশালী মহলের ছত্রছায়ায় তিনি গড়ে তুলেছেন এক অঘোষিত সাম্রাজ্য। গত ১২ বছরে নিম্নবিত্ত পরিবার থেকে উঠে এসে আজ তিনি শত কোটি টাকার মালিক।

জানা গেছে, জামালপুরের সরিষাবাড়ীর আওনা ইউনিয়নের চাঁনপুর গ্রামের খন্দকার খলিলুর রহমানের ছেলে আমিনুল ২০১৬ সালের ১৭ নভেম্বর জনস্বাস্থ্য অধিদফতরের জামালপুর অফিসে যোগ দেন। এরপর থেকেই ক্ষমতার অপব্যবহার ও ঘুষকে অস্ত্র বানিয়ে দ্রুত ফুলেফেঁপে ওঠে তার অবৈধ সম্পদ।

অধিদফতরের প্রকল্পে ফান্ড এলে ঠিকাদারদের নামে চেক ইস্যু করা হলেও, আমিনুলের নির্ধারিত “পারসেন্টেজ” না দিলে সে চেক কখনোই ক্যাশ হতো না।

ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো অভিযোগ করেছে—কাজ পাওয়ার সময় আগাম ঘুষ, কাজ চলাকালে মাসিক ঘুষ এবং বিল তুলতে হলেও নতুন করে টাকা দিতে হতো। এসব লেনদেনের হিসাব রাখতে আমিনুলের ছিল আলাদা গোপন ডায়েরি।

ঘুষ–বাণিজ্যের পাশাপাশি আমিনুল নিজেই ঢুকে পড়েন ঠিকাদারি ব্যবসায়। জামালপুরের রূপসা এন্টারপ্রাইজ, রিপন এন্টারপ্রাইজ এবং শেরপুরের লুৎফর ও আকরাম হোসেন এন্টারপ্রাইজের সঙ্গে অংশীদার হয়ে জনস্বাস্থ্যের একাধিক প্রকল্পে কাজ ভাগ করে নেন। স্ত্রী নাছিমা আক্তার শেরপুর অফিসে চাকরির সুযোগে সেখানে-ও তিনি প্রভাব বিস্তার করেন।

দুর্নীতির জোরে নিম্নবিত্তের জীবন থেকে আমিনুলের উত্থান এখন অবিশ্বাস্য। সম্প্রতি দেড় কোটি টাকায় জামালপুর শহরের মুকন্দবাড়ীতে ৮ শতাংশ জমি ও আধা-পাকা বাড়ি কিনেছেন তিনি। শুধু তাই নয়—জামালপুর ও শেরপুর জুড়ে নামে-বেআইনিভাবে কেনা জমি, ব্যাংক ব্যালেন্স, স্বর্ণালংকারসহ বিপুল সম্পদ রয়েছে তার নিজের ও শ্বশুরবাড়ির সদস্যদের নামে।

অফিসজুড়ে পরিচিতি পেয়েছেন “সুলতানের মাইম্যান” হিসেবে—অর্থাৎ ক্ষমতাশালী মহলের প্রভাবের ওপর দাঁড়িয়ে অদৃশ্য শক্তির মালিক তিনি।

জনস্বাস্থ্য বিভাগের অভ্যন্তরীণ সূত্র বলছে, দীর্ঘদিনের দুর্নীতি, ঘুষ বাণিজ্য ও ক্ষমতার অপব্যবহারের বিস্তারিত দুদক তদন্ত করলে আরও ভয়াবহ চিত্র বেরিয়ে আসতে পারে।

গ্রামের মানুষের স্বস্তি ফেরাচ্ছে নতুন কালভার্ট—হাসনাত আবদুল্লাহর অগ্রণী ভূমিকা

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৫, ৬:৫৫ অপরাহ্ণ
গ্রামের মানুষের স্বস্তি ফেরাচ্ছে নতুন কালভার্ট—হাসনাত আবদুল্লাহর অগ্রণী ভূমিকা

 

নিজস্ব প্রতিবেদক :

কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলার গুনাইঘর দক্ষিণ ইউনিয়নের দক্ষিণ পোনরা গ্রামে দীর্ঘ ৩০–৩৫ বছর ধরে একটি নড়বড়ে বাঁশের সাঁকোই ছিল স্থানীয় ১৫–২০টি পরিবারের একমাত্র ভরসা।

প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ওই সাঁকো ব্যবহার করে মানুষ ও যানবাহন চলাচল করত। সিএনজি ও ব্যাটারি চালিত অটোরিকশাগুলোও একই সাঁকো দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতো, ফলে দুর্ঘটনার আশঙ্কা ছিল সবসময়। বহুবার স্থায়ী কালভার্টের দাবি জানানো হলেও কোনো জনপ্রতিনিধি বা রাজনৈতিক দল তাদের সমস্যার সমাধান করেনি।

অবশেষে এলাকাবাসীর দীর্ঘ দিনের এই ভোগান্তির অবসান ঘটাতে এগিয়ে আসেন দেবিদ্বারেরই সন্তান, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।

স্থানীয় যুবশক্তির নেতা আব্দুল কাদের ও মুজিবুর রহমান বিষয়টি তার নজরে আনলে, তিনি দ্রুত সরকারি দপ্তরে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় তদবির চালান। তার উদ্যোগ ও প্রচেষ্টায় সরকারি বরাদ্দ পাওয়া যায় এবং পুরনো বাঁশের সাঁকো ভেঙে নতুন কালভার্ট নির্মাণের কাজ শুরু হয়।

মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা যায়—খালের ওপর নতুন কালভার্ট নির্মাণের কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে, আর এটি ঘিরে এলাকাবাসীর মধ্যে আনন্দ ও স্বস্তি বিরাজ করছে।

স্থানীয় বাসিন্দা মো. হারুনুর রশিদ, মো. মহসিন, খোরশেদ আলম, আনোয়ার গাজীসহ সবাই বলেন, “দীর্ঘ ৩০–৩৫ বছর ধরে আমরা ঝুঁকি নিয়ে বাঁশের সাঁকো ব্যবহার করেছি।

বহু জায়গায় অনুরোধ করেও কোনো সাহায্য পাইনি। কিন্তু হাসনাত আবদুল্লাহ আমাদের কষ্টের কথা বুঝে দ্রুত পদক্ষেপ নিয়েছেন। আমরা সত্যিই কৃতজ্ঞ।”

স্থানীয়দের মতে, কালভার্টটি নির্মিত হলে দক্ষিণ পোনরা থেকে জোরপুল–গৌরসার সংযোগ সড়কের যোগাযোগব্যবস্থা উন্নত হবে, বাড়বে নিরাপদ যাতায়াত ও জীবিকা নির্বাহের সুযোগ। বহু বছরের অপেক্ষার পর এই উন্নয়ন প্রকল্প এলাকাবাসীর জন্য যেন নতুন আশার আলো।

দেশকে নতুন রাজনৈতিক সংস্কার উপহার দেবে এনসিপি: হাসনাত

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৫, ৪:৩৮ অপরাহ্ণ
দেশকে নতুন রাজনৈতিক সংস্কার উপহার দেবে এনসিপি: হাসনাত

 

ডেস্ক রিপোর্ট

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) বাংলাদেশকে নতুন রাজনৈতিক সংস্কার উপহার দেবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির দক্ষিণাঞ্চলের জাতীয় মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। সোমবার (২৪ নভেম্বর) রাতে এনসিপির দলীয় কার্যালয়ে মনোনয়ন নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

এছাড়াও দলটির নেতারা বলেন, খুব শিগগিরই একটি নতুন রাজনৈতিক জোট দেখবে বাংলাদেশের মানুষ। আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে ৩০০ আসনে নিজেদের দলীয় প্রার্থী দেবে দলটি।

ধর্মীয় ফ্যাসিবাদ, চাঁদাবাজি থেকে বেরিয়ে এসে গণতন্ত্রের পক্ষে কাজ করার আহ্বান জানান এনসিপির নেতারা। এছাড়াও নির্বাচন বানচালের জন্য আওয়ামী লীগ চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করেন তারা।

যে পাপের শাস্তি ভোগ করতে হবে দুনিয়াতেই

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৫, ৭:৫৪ পূর্বাহ্ণ
যে পাপের শাস্তি ভোগ করতে হবে দুনিয়াতেই

 

 

মানুষের জীবনে পাপ ও পুণ্যের হিসাব যেন এক অদৃশ্য পাল্লা। সাধারণত বিশ্বাস করা হয়, কর্মের শাস্তি বা প্রতিদান কেবল পরকাল বা আখিরাতেই মিলবে।

কিন্তু ইসলামের শিক্ষা হলো, কিছু গুনাহ এমন রয়েছে যার তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া বা শাস্তি মানুষ এই দুনিয়াতেই ভোগ করে। কোরআন ও হাদিসের বর্ণনা অনুসারে, এসব পাপের ইহকালীন পরিণতি কঠিনভাবে নেমে আসে অশান্তি, ধ্বংস, অনিষ্ট, অপমান অথবা দুর্ভাগ্যের বোঝা হয়ে।

ইহকালকে মুমিনের জন্য পরীক্ষার মঞ্চ বলা হয়। এই মঞ্চে আল্লাহর নির্দেশ মেনে চললে রয়েছে জান্নাতের আশ্বাস, আর অবাধ্যতা ডেকে আনে আজাব। তবে নির্দিষ্ট চারটি পাপের পরিণতি সম্পর্কে হাদিস ও কোরআনে বিশেষ সতর্কতা দেওয়া হয়েছে:

১. মাতা-পিতাকে অবহেলা: দুনিয়ার জীবনেই ধ্বংস অনিবার্য

পিতা-মাতার অবাধ্যতা বা তাদের প্রতি অবহেলা করাকে গুরুতর পাপ হিসেবে দেখা হয়।

শাস্তির ঘোষণা: হাদিসে বর্ণিত আছে, রাসুল (সা.) তিনবার বলেছিলেন, “ওই ব্যক্তির নাক ধুলিমলিন হোক, সে ধ্বংস হোক।”

কারণ: সাহাবাদের প্রশ্নে তিনি বলেন, সে হলো সেই ব্যক্তি—যে বার্ধক্যে পিতা-মাতাকে পেল, তবুও তাদের সেবা করে জান্নাতে প্রবেশের যোগ্যতা অর্জন করতে পারলো না।

পরিণতি: মা-বাবার অবাধ্য হলে তার অকল্যাণ এবং ধ্বংসের শুরু হয় এই দুনিয়া থেকেই।

২. সতী নারীর প্রতি অপবাদ: দুনিয়া–আখিরাত দুই জীবনই অভিশপ্ত

নিরপরাধ ও পবিত্র নারীর বিরুদ্ধে কোনো ধরনের মিথ্যা অপবাদ বা অপপ্রচার চালানো ভয়াবহ অপরাধ।

কোরআনের নির্দেশ: পবিত্র কোরআন জানায়, এ ধরনের অপরাধের শাস্তি অত্যন্ত ভয়ংকর।

পরিণতি: এহেন কাজে অভিশাপ নেমে আসে দুনিয়াতেও, আখিরাতেও। সমাজে বাড়ে অস্থিরতা এবং ব্যক্তিগত জীবনে নেমে আসে অবনতি ও দুর্ভাগ্য।

৩. আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করা: তাত্ক্ষণিক আজাবের ঘোষণা

আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখা ইসলামে অত্যন্ত গুরুত্বের বিষয়। এই সম্পর্ক ছিন্ন করা মারাত্মক পাপ।

হাদিসের সতর্কবাণী: হাদিসে এসেছে, বিদ্রোহী ও আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্নকারী ব্যক্তিকে আল্লাহ দুনিয়াতেই শাস্তি দেন, আখিরাতের শাস্তি পর্যন্ত তা মুলতবি রাখেন না।

কোরআনের ঘোষণা: যারা পৃথিবীতে ফ্যাসাদ সৃষ্টি করে ও আত্মীয়তার বন্ধন কেটে ফেলে, তাদের ওপর আল্লাহর অভিসম্পাত নেমে আসে; তাদের কান বধির হয়ে যায় এবং দৃষ্টি অন্ধ হয়ে পড়ে।

৪. ব্যভিচার (যিনা): আত্মিক শক্তি ও ঈমান ক্ষতিগ্রস্ত হয়

ব্যভিচার ইসলামে অন্যতম জঘন্য পাপ। এর প্রভাব মানুষের আত্মিক অবস্থার ওপর তাৎক্ষণিকভাবে পড়ে।

ঈমানের অবস্থান: হাদিসে বলা হয়েছে, যখন মানুষ ব্যভিচারে লিপ্ত থাকে, তখন ঈমান তার অন্তর থেকে বেড়িয়ে মাথার ওপর ছায়ার মতো অবস্থান করে।

পুনরুদ্ধার: পাপ কাজ থেকে সম্পূর্ণরূপে ফিরে এলে এবং তওবা করলেই তবে ঈমান আবার অন্তরে ফিরে আসে।

তাৎক্ষণিক ক্ষতি: এই গুনাহ মানুষের আত্মিক শক্তিকে তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ও দুর্বল করে দেয়।

ইসলাম শিক্ষা দেয় যে, পাপ কখনোই অদৃশ্য হয়ে যায় না। বিশেষ করে উপরোক্ত এই জঘন্য পাপগুলোর শাস্তি অনেক সময় জীবনের মধ্যেই অশান্তি, অপমান, দুর্ভাগ্য বা সম্পর্কের ভাঙন হয়ে নেমে আসে।

ইহকালীন ও পরকালীন কঠিন পরিণতি থেকে বাঁচতে হলে এই পাপগুলো থেকে দূরে থাকতে হবে এবং আল্লাহর ভীতি (তাকওয়া) ও ইসলামী নীতিতে জীবন গড়ার বিকল্প নেই।

গ্রামের মানুষের স্বস্তি ফেরাচ্ছে নতুন কালভার্ট—হাসনাত আবদুল্লাহর অগ্রণী ভূমিকা দেশকে নতুন রাজনৈতিক সংস্কার উপহার দেবে এনসিপি: হাসনাত যে পাপের শাস্তি ভোগ করতে হবে দুনিয়াতেই সৌদি আরবে আরও দুটি মদের দোকান চালুর পরিকল্পনা: ভিশন-২০৩০ এর পথে নতুন পদক্ষেপ দেশকে জামায়াত-বিএনপি বানানোর সুযোগ নেই : পাটওয়ারী দৈনিক প্রতিদিনের কাগজের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক খায়রুল আলম রফিকের পিতার মৃত্যুতে শোকের ছায়া ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন: দ্বিতীয় দিনে এনসিপি’র মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ ঘুষে গড়ে উঠেছে ক্যাশিয়ার আমিনুলের ‘সাম্রাজ্য’১২ বছরে নিম্নবিত্ত থেকে শতকোটিপতি আওয়ামী দোসর গণপূর্তের ঢাকা ই/এম বিভাগ-৩ এর নির্বাহী প্রকৌশলী এস. এম. ময়নুল হকের বিরুদ্ধে সীমাহীন অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগ চট্টগ্রাম বন্দরে সহীদ হাসানের দাপট: সাবেক মন্ত্রী শাহজাহান খান ও বন্দর সচিব ওমর ফারুকের ছায়ায় গড়ে ওঠা দুর্নীতির সাম্রাজ্য জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ চট্টগ্রাম বন্দরে দুর্নীতি: সিন্ডিকেটের গডফাদার সিনিয়র একাউন্টস অফিসার হেলাল এলজিইডিতে দুর্নীতির মুকুটহীন রানী জয়শ্রী দে! ঘুষের বোঝায় নাজেহাল ঠিকাদাররা গণপূর্তে ছাত্রলীগ নেতা কাজী মাশফিক: ঠিকাদার সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রক ও দুর্নীতির কেন্দ্রবিন্দু শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ দেবিদ্বারে ভুয়া সাংবাদিকের অপপ্রচারে সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ দেবিদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারী— আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী তোফায়েল হায়দার এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে Md. Tofael Ahmed  তোফায়েল আহমেদ সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আব্দুল আহাদ ভূঁইয়ার সীমাহীন লুটপাট: কমলাপুর থেকে বরগুনা- দুর্নীতির বিস্তৃত সাম্রাজ্য সদস্য প্রশাসন মোয়াজ্জেম’র বিরুদ্ধে নীতিমালা বহির্ভূতভাবে ১১শ কর্মকর্তাকে পোস্টিং বাণিজ্য অর্ধশত কোটি টাকা ঘুষ গ্রহনের অভিযোগ রাজউক ইঞ্জিনিয়ার টিপুর ‘অঘোষিত সাম্রাজ্য’  পাখির খাদ্যের আড়ালে এলো ২৫ হাজার কেজি মাদক গৌরসারে প্রিয় শিক্ষকের বিদায়: ভালোবাসা আর শ্রদ্ধায় ভেসে উঠল পুরো গ্রাম সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ফারুক মিয়া অস্ত্রসহ যৌথবাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার সাংবাদিকের সঙ্গে প্রেম করার ১১ সুবিধা দেবিদ্বারে ব্যবসায়ীর ছেলেকে মারধর ও হত্যাচেষ্টা, ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ কুমিল্লার তিতাসে অস্ত্র দিয়ে ফাঁসানো হয়েছে ৪ নারীকে  তিতাসে মোটরসাইকেল চোর চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার