খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই, ২০২৫, ২৬ আষাঢ়, ১৪৩২

মানিকগঞ্জ সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী শাহরিয়ার আলমের হরিলুট | পর্ব-০১

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫, ১:২৮ অপরাহ্ণ
মানিকগঞ্জ সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী শাহরিয়ার আলমের হরিলুট | পর্ব-০১

 

 

নিজস্ব প্রতিবেদক:

 

মানিকগঞ্জ সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ যেন ঘুরেফিরে দুর্নীতির আস্তানাতেই বন্দী। সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী মারুফের কুখ্যাত অনিয়মের ধারা অব্যাহত রেখে এবার সেই আসনে বসেছেন আরেক ‘অভিজ্ঞ খেলোয়াড়’—মোঃ শাহরিয়ার আলম। ৩০তম বিসিএস ক্যাডারের এই কর্মকর্তা ২০২৩ সালের ৮ নভেম্বর মানিকগঞ্জ সওজে নির্বাহী প্রকৌশলী হিসেবে যোগদানের পর থেকেই এলাকায় চাউর হয়ে পড়ে—তিনি সদর দপ্তরে অবস্থানকালে বিপুল অঙ্কের আর্থিক লেনদেন ও ছত্রছায়ায় গড়ে তোলা একাধিক ‘কমিশন সিন্ডিকেটে’ জড়িত ছিলেন।

 

অভিযোগ রয়েছে, সদর দপ্তরে থাকাকালীন সময়ে প্রকল্প অনুমোদন, এস্টিমেট ভেটিং এবং টেন্ডার ফাইনালাইজেশনের মতো সংবেদনশীল প্রক্রিয়াগুলোতে মোটা অংকের ঘুষ ছাড়া কোনো কাজই চলত না। সেই ‘দক্ষতা’ ও ‘দক্ষ পরিচালনার’ই যেন পুরস্কারস্বরূপ, মোটা অংকের বিনিময়ে শাহরিয়ার আলমের মানিকগঞ্জে পোস্টিং নিশ্চিত করা হয়।

 

মানিকগঞ্জে এসেই তিনি সাবেক প্রকৌশলী মারুফের দেখানো চোরাগলি পথ অনুসরণ করে আবারও দুর্নীতির চর্চা শুরু করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, স্থানীয় ঠিকাদারদের কাছে ইতোমধ্যেই কমিশনের নির্ধারিত হার পৌঁছে গেছে, প্রকল্প অনুমোদনের পূর্বশর্ত হিসেবে ঘুষকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার চেষ্টাও চলছে।

 

শুধু তাই নয়, বরাদ্দকৃত প্রকল্পগুলোর কাজ ভাগ-বাটোয়ারা করে নিজের পছন্দের ঠিকাদারদের হাতে তুলে দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছেন তিনি। মাঠ পর্যায়ে তদারকি কিংবা প্রকৌশলগত মান যাচাইয়ের চেয়ে তার অফিস এখন ‘কমিশন সমন্বয় কেন্দ্র’ হিসেবেই বেশি পরিচিত।

 

সাধারণ জনগণের করের টাকায় বাস্তবায়িত হওয়ার কথা যে উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর, সেগুলো আজ কৌশলগত লুটপাটের কবলে। ‘টেকনিক্যাল ক্লিয়ারেন্স’, ‘এস্টিমেট আপ্রুভাল’ কিংবা ‘ডিপিপি রিভিশন’—সবকিছুই যেন এখন দালাল ও কমিশন নির্ভর পণ্য।

 

দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রণালয় ও সড়ক বিভাগ এখনই ব্যবস্থা না নিলে, মানিকগঞ্জ সওজ দ্রুতই আরেকটি দুর্নীতির দুর্গে রূপ নেবে, যেখানে প্রশাসনিক দায়িত্ব নয়, ‘ঘুষের বাজার দর’ হবে প্রকৌশল মূল্যায়নের মাপকাঠি।

 

চলবে….

ডাবল বিল থেকে ঝালকাঠি পর্যন্ত: নির্বাহী প্রকৌশলী আমান উল্লাহ | পর্ব-০১

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই, ২০২৫, ১১:৪৩ পূর্বাহ্ণ
ডাবল বিল থেকে ঝালকাঠি পর্যন্ত: নির্বাহী প্রকৌশলী আমান উল্লাহ | পর্ব-০১

 

 

নিজস্ব প্রতিবেদক :

ঢাকা থেকে শুরু করে ঝালকাঠি—প্রকৌশলী মোঃ আমান উল্লাহ সরকারের পেশাগত জীবন যেন দুর্নীতির মহাসড়ক। সাবেক দায়িত্বকালে ভয়াবহ লুটপাটের অভিযোগের পর বর্তমানে ঝালকাঠি গণপূর্ত বিভাগেও তার বিরুদ্ধে নতুন করে অর্থ আত্মসাতের বিস্তর অভিযোগ উঠেছে।

 

২০২৪ সালের ৭ অক্টোবর তিনি ঝালকাঠি গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী হিসেবে যোগ দেন। নতুন কর্মস্থলে এসেই পুরনো কৌশলে শুরু হয় বরাদ্দ বাড়িয়ে প্রকল্প লুটপাট। স্থানীয় ঠিকাদারদের অভিযোগ, প্রকল্পের চাহিদার চেয়ে তিনগুণ বেশি বরাদ্দ এনে কাজ না করেই বিল উত্তোলন করে আত্মসাৎ করছেন।

স্বাস্থ্য শিক্ষা, নির্মাণ ও সংস্কার খাতে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপর্যায়ের প্রভাব খাটিয়ে অধিক বরাদ্দ এনে তা ৩-৪ জন ‘নিজস্ব ঠিকাদার’-এর মাধ্যমে তছরূপ করছেন। চেক পৌঁছে যাচ্ছে তার নিজ বাসভবনে।

তবে ঝালকাঠিতে তার এই দুর্নীতির গল্পের শুরু নয়—এর আগে ঢাকায় দীর্ঘসময় দায়িত্ব পালনের সময় একাধিক ভয়াবহ কেলেঙ্কারিতে নাম জড়িয়ে পড়ে এই প্রকৌশলীর।

ঢাকার মহাখালী গণপূর্ত বিভাগে কর্মরত অবস্থায় তিনি একই প্রকল্পের জন্য গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের কাছ থেকে দুইবার বরাদ্দ এনে ‘ডাবল বিল’ পাশ করেন।

এতে করে অন্তত ৪৫টি প্রকল্পে একাধিকবার বিল উত্তোলন করে কোটির ওপর সরকারি টাকা আত্মসাৎ করেন।

উল্লেখযোগ্য প্রকল্পগুলোর মধ্যে ছিল:

জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের ডাক্তার হোস্টেল, বারান্দা ও টয়লেট নির্মাণ।

জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিভিন্ন ব্লকে টাইলসকরণ, পানির লাইন, স্যানিটারি ফিটিংস, করিডোর সংস্কার ও নতুন কক্ষ নির্মাণ।

এসব প্রকল্পের অনেক কাজই পূর্বে সম্পন্ন হলেও, কৌশলে সেগুলো পুনরায় নতুন প্রকল্পে ঢুকিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে অর্থ বরাদ্দ এনে বিল উত্তোলন করা হয়।

মহাখালী নার্সিং কলেজের সামনের রাস্তা উন্নয়নের নামেও ঘটে এক নজিরবিহীন অর্থ আত্মসাত। বরাদ্দ ছিল ৭ কোটি টাকা, কাজ হয় মাত্র ৬০-৭০ লাখ টাকার। বাকি টাকা ভাগাভাগি করে নেয় ঠিকাদারদের সঙ্গে।

দুর্নীতির বিস্তার কেবল প্রকল্পে সীমাবদ্ধ নয়, বরং ক্ষমতার অপব্যবহারেও তিনি ছিলেন দাপুটে। প্রায় এক দশক ধরে ঢাকাতেই অবস্থান করেছেন।

মাত্র তিন মাসের জন্য বাইরে বদলি হলেও, সাবেক সচিবকে ম্যানেজ করে ফের ঢাকায় ফিরে আসেন। প্রভাবশালী মহলের ছত্রছায়ায় তার বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায়নি।

সূত্র জানায়, ঢাকায় তার নামে অন্তত ৫টি প্লট ও ফ্ল্যাট রয়েছে। পরিবারভিত্তিকভাবে তিনি বিএনপি-জামায়াত সংশ্লিষ্ট। নিজে বুয়েট পড়াকালে ছাত্রদলের সক্রিয় কর্মী ছিলেন। রাজনৈতিক অবস্থান পাল্টে বিভিন্ন সরকারের আমলেই তিনি নিজের প্রভাব বিস্তার করে গেছেন, সেই সঙ্গে রাষ্ট্রীয় অর্থকেও করেছেন জিম্মি।

ঝালকাঠিতে বদলি হয়ে তিনি নতুনভাবে দুর্নীতির জাল বিস্তার শুরু করেছেন। স্থানীয় ঠিকাদাররা তার একতরফা নিয়ন্ত্রণে অতিষ্ঠ। প্রকল্প বিলের নামে চেক ও হিসাব সবই নির্দিষ্ট একটি চক্রের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে।

জনপ্রশাসন ও দুদক সূত্রে জানা গেছে, তার বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে একাধিক লিখিত অভিযোগ জমা পড়েছে। তবে প্রভাবশালী পরিচয়ের আড়ালে এখনো বহাল তবিয়তে দায়িত্ব পালন করছেন এই প্রকৌশলী।

 

চলবে….

রাজউকে লিটন সরকারের স্বৈরাচারী আধিপত্যে বিপন্ন সম্পদ ব্যবস্থাপনা | পর্ব-০১ 

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৯ জুলাই, ২০২৫, ২:৫৭ অপরাহ্ণ
রাজউকে লিটন সরকারের স্বৈরাচারী আধিপত্যে বিপন্ন সম্পদ ব্যবস্থাপনা | পর্ব-০১ 

 

 

নিজস্ব প্রতিবেদক:

রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)-এর এস্টেট ও ভূমি-৩ শাখার উপপরিচালক মোঃ লিটন সরকার (১৭১৪৯)-এর বিরুদ্ধে উঠেছে সীমাহীন অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা এবং রাজনৈতিক লিয়াজুর ভয়াবহ অভিযোগ। তার প্রশাসনিক শাসনকে অনেকেই তুলনা করছেন ‘ছদ্মবেশী রাজা’র সঙ্গে—যিনি সরকারি খাতের নাম ব্যবহার করে গোপনে আওয়ামী ঘরানার সুবিধাভোগীদের স্বার্থরক্ষায় নিয়োজিত থেকেছেন।

 

সূত্র বলছে, লিটন সরকার দীর্ঘদিন ধরে রাজউকের মূল্যবান জমি ও সরকারি মালিকানাধীন সম্পদ রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় অপব্যবহার করে আসছেন। তার একক কর্তৃত্বে ভূমি বরাদ্দ, ইজারা, নিলাম ও হস্তান্তরের নানা প্রক্রিয়ায় ঘনিষ্ঠ ঠিকাদার ও প্রভাবশালীদের নিয়ে তৈরি হয়েছে এক ‘কন্ট্রাক্ট সিন্ডিকেট’। ঘরোয়া মহলে তাকে নিয়ে একটি কথা রটেছে—”রাজউকে জমি পেতে হলে আগে লিটনের ঘর চেনো।”

 

বিশেষ করে, সাবেক ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের কিছু বিতর্কিত নেতাকর্মী এবং তাদের ব্যবসায়ী অংশীদারদের সঙ্গে সরাসরি যোগসাজশ করে লিটন সরকার তার ব্যক্তিগত প্রভাব বলয় শক্তিশালী করেছেন। অভিযোগ রয়েছে, রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় রাজউকের জমি দখল ও গোপনে রেজিস্ট্রেশন ‘ম্যানেজ’ করে তিনি কোটি কোটি টাকার অবৈধ লেনদেনের কারিগর হয়েছেন। এসব অর্থের বিপরীতে রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে সখ্যতা বজায় রাখতে গিয়ে প্রশাসনিক স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা পুরোপুরি উপেক্ষিত হয়েছে।

 

তার অফিস ঘিরে এখন তৈরি হয়েছে এক ধরনের ‘ব্যক্তি বন্দনা’ সংস্কৃতি। অসংখ্য ফাইল আটকে রাখা, জনসাধারণকে হয়রানি, মনগড়া নোটিং, এবং বিধিবহির্ভূত ক্ষমতা প্রয়োগ—এসবই যেন তার কর্মদর্শনের অংশ। জানা গেছে, যেসব কর্মকর্তা তার এ অনিয়মের বিরুদ্ধে মুখ খুলতে চেয়েছেন, তাদের নানা ছলচাতুরিতে বদলি, শাস্তি বা দুর্নাম ছড়ানোর মাধ্যমে দমন করা হয়েছে।

 

চলবে….

গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী মুস্তাফিজুরের হরিলুট | পর্ব-০১

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৯ জুলাই, ২০২৫, ১১:০৫ পূর্বাহ্ণ
গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী মুস্তাফিজুরের হরিলুট | পর্ব-০১

 

নিজস্ব প্রতিবেদক:

 

গণপূর্ত অধিদপ্তরে নিয়োজিত ৩১তম বিসিএস কর্মকর্তা মোঃ মুস্তাফিজুর রহমান ২০২৪ সালের ১০ নভেম্বর বর্তমান কর্মস্থলে নির্বাহী প্রকৌশলী হিসেবে যোগদানের পর থেকেই দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার নতুন অধ্যায় রচনা শুরু করেছেন। ‘উন্নয়ন’ নামের প্রতারণার ব্যানারে দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা ঠিকাদার-প্রকৌশলী দালালি চক্রের নতুন কুশীলব হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন তিনি। দায়িত্বপ্রাপ্ত একজন সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে নয়, বরং কমিশন বাণিজ্যের মূল দালাল হয়ে উঠেছেন মুস্তাফিজ।

 

সূত্র জানায়, তার নেতৃত্বে গড়ে উঠেছে একটি সংঘবদ্ধ সিন্ডিকেট, যার মূল কাজই হচ্ছে সরকারি নির্মাণকাজ, রক্ষণাবেক্ষণ ও উন্নয়ন প্রকল্পগুলো লুটপাটের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা। অযোগ্য অথচ ‘বিশ্বস্ত’ ঠিকাদারদের কাছে কাজ বিক্রির বিনিময়ে মোটা অংকের ঘুষ গ্রহণ এখন নিয়মিত ঘটনা। নির্ধারিত টেন্ডার প্রক্রিয়াকে উপেক্ষা করে, এস্টিমেট ভেজাল ও বিল অনুমোদনে আর্থিক লেনদেনকে রীতিমতো নীতি বানিয়ে ফেলেছেন তিনি।

 

বিশেষ করে বিল দাখিলের আগে কাজের মান যাচাই তো দূরের কথা, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মাঠ পর্যায়ের প্রকল্পগুলো কাগজে-কলমেই শেষ হয়ে যাচ্ছে। অথচ বিল ছাড়, ফাইনাল পেমেন্ট এবং কাজের সার্টিফিকেট নিয়ে অফিস কক্ষজুড়ে চলে চরম ঘুষবাণিজ্য। এমনকি, প্রকল্প অনুমোদনের আগেই ঠিকাদারদের সঙ্গে কমিশন ভাগাভাগি নিশ্চিত করার অভিযোগও উঠেছে মুস্তাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে।

 

গণপূর্তের মতো গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরে এমন দুর্নীতিবাজ প্রকৌশলীর উপস্থিতি কেবল আর্থিক ক্ষতিই নয়, বরং পুরো বিভাগের ভাবমূর্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। তরুণ কর্মকর্তা পরিচয়ের আড়ালে ক্ষমতাকেন্দ্রিক দালালচক্রের অনুগত হয়ে ওঠা মুস্তাফিজ আজ ঠিকাদার সিন্ডিকেটের পুতুল মাত্র।

 

সরকারি বরাদ্দ, পরিকল্পনা ও প্রকল্প বাস্তবায়নের প্রতিটি স্তর যখন কমিশন নির্ভর হয়ে পড়ে, তখন জনগণের করের টাকায় পরিচালিত উন্নয়নই হয়ে ওঠে ধ্বংসের হাতিয়ার। মুস্তাফিজুর রহমানের নেতৃত্বে গণপূর্ত বিভাগ আজ সেই দুঃস্বপ্নের পথে হাঁটছে।

 

চলবে…..

ডাবল বিল থেকে ঝালকাঠি পর্যন্ত: নির্বাহী প্রকৌশলী আমান উল্লাহ | পর্ব-০১ রাজউকে লিটন সরকারের স্বৈরাচারী আধিপত্যে বিপন্ন সম্পদ ব্যবস্থাপনা | পর্ব-০১  গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী মুস্তাফিজুরের হরিলুট | পর্ব-০১ নির্বাহী প্রকৌশলী খায়রুল বাশারের হাতে জিম্মি ময়মনসিংহ সড়ক বিভাগ | পর্ব-০১ বগুড়া সওজে অনিয়ম-দুর্নীতির খলনায়ক আবুল মনসুর আহমেদ | ৩য় পর্ব মানিকগঞ্জ সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী শাহরিয়ার আলমের হরিলুট | পর্ব-০১ রাজউকের মাহবুবার রহমানের দুঃসাহসিক দুর্নীতির সাম্রাজ্য | পর্ব-০১ বগুড়া সওজে অনিয়ম-দুর্নীতির খলনায়ক আবুল মনসুর আহমেদ | ২য় পর্ব  সাবেক এমপি সবুর, উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী সুমন ও পৌর মেয়র নাঈম ইউসুফ সেইনের নামে হত্যা মামলা হালিশহরের ‘ইয়াবা সম্রাট’ নিরব হোসেন | পর্ব-০১ কুমিল্লায় বিদোশ পিস্তলসহ বিএনপির নেতা গ্রেফতার মুরাদনগরে একই পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা বগুড়া সওজে অনিয়ম-দুর্নীতির খলনায়ক আবুল মনসুর আহমেদ অস্ত্র কেনার টাকা কোথায় পেলেন আসিফ—প্রশ্ন জুলকারনাইন সায়েরের কুমিল্লায় দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে হিন্দু তরুনীকে ধর্ষণের অভিযোগ বিএনপি নেতা ফজর আলীর বিরুদ্ধে।  বোদা ইউএনও নিজেই ঠিকাদার—‘ম্যানেজার’ বিপুল মোফাজ্জলের ছত্রছায়ায় দুর্নীতির সাম্রাজ্য! গণপূর্তের প্রকৌশলী উজির আলী ঢাকায় গড়েছেন সম্পদের পাহাড়! জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি হলেন দাউদকান্দি মডেল থানা জুনায়েত চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর যে বার্তা দিলেন খামেনেয়ি। উন্নয়ন থামাতে নয়, প্রশাসনকে কালিমালিপ্ত করতেই এই তৎপরতা ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ১৫৯ দেশের উদ্দেশে লন্ডন ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা ক্যামেরার আড়ালে মানবিক পুলিশ সোহান টুঙ্গিপাড়ায় কোটি টাকার দুর্নীতির ‘আওয়ামী দোসর’—ভুয়া প্রকল্প, নাম-বেনামে সম্পদের পাহাড়, আর প্রশাসনিক ছত্রছায়ায় দুর্নীতির তুফান! উত্তর কচুয়া জাতীয়তাবাদী প্রবাসী কল্যাণ সংগঠনের নতুন কমিটি ঘোষণা: প্রবাসীদের ঐক্য ও উন্নয়নের প্রত্যয়। ঠাকুরগাঁওয়ের পুলিশ নিয়োগঃ ন্যায়বিচারের মহা যুদ্ধে এসপির অবিচল দৃঢ়তা বিএনপির আলোচনা সভা ডিসেম্বরের আগেও নির্বাচন করা সম্ভব: তারেক রহমান How to keeps healthy body ঈদুল আজহা ২০২৫ কত তারিখে