খুঁজুন
শুক্রবার, ৬ জুন, ২০২৫, ২৩ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

শত কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযুক্ত আমান উল্লাহ। এখন ঝালকাঠির গণপূর্তর অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী।

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৫ মে, ২০২৫, ৭:৩১ অপরাহ্ণ
শত কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযুক্ত আমান উল্লাহ। এখন ঝালকাঠির গণপূর্তর অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী।

নিজস্ব প্রতিবেদক:

গণপূর্তর মন্ত্রণালয়ের সাবেক ২ মন্ত্রীর ক্যাশিয়ার নির্বাহী প্রকৌশলী আমান উল্লাহ সরকারের ডাবল বিলে দুই মন্ত্রণালয়ে তোলপাডের সৃষ্টি হলেও বহাল তবিয়তে নির্বাহী প্রকৌশলী আমান উল্লাহ সরকার। তিনি গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সাবেক দুই মন্ত্রীর ক্যাশিয়ার ছিলেন। গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এবং ম, উবাদুল মোক্তাদির চৌধুরীর একান্ত আস্থাভাজন হিসেবে আমানের বিশেষ সুখ্যাতি ছিল, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত অধিদপ্তরের সকল নির্বাহী প্রকৌশলী তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী এবং প্রধান প্রকৌশলীসহ সকল ঠিকাদাররা উল্লেখিত দু’জন

মন্ত্রীকে নির্বাহী প্রকৌশলী আমান উল্লাহ সরকারের মাধ্যমে টাকা দিতেন, সেখান থেকেই আমান উল্লাহ সরকার দুই মন্ত্রীর ক্যাশিয়ার বনে গিয়ে দুর্দান্ত প্রতাপে চাকরি করে চলছেন। সম্প্রতি তিনি নতুন করে আবারও আলোচনায় এসেছেন একই কাজে দুই মন্ত্রণালয় থেকে পৃথক পৃথক বরাদ্দ এনে সমুদয় টাকা আত্মসাত করে। বিষয়টি নিয়ে রীতিমতো তোলপাড় চলছে গণপূর্ত অধিদপ্তরসহ স্বাস্থ্য ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে।বিষয়টি দুদকের মাধ্যমে তদন্তের দাবী তুলেছেন গৃহায়ণ ও গণপূর্ত অধিদপ্তরের ও স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচেতন মহল। দিনে দুপুরে এতবড় ডাকাতির ঘটনা গণপূর্ত অধিদপ্তরে অতীতে আর একটিও ঘটেনি বলে মন্তব্য করেছেন সিনিয়র কর্মকর্তা

ও কর্মচারীরা।
এ দিকে উন্নয়ন কাজ না করেই সরকারি বরাদ্দের কোটি কোটি টাকা তুলে নিয়ে ঠিকাদারের সাথে ভাগাভাগি করার অভিযোগও আছে গণপূর্ত অধিদপ্তরের মহাখালী বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আমান উল্লাহ সরকারের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া তিনি চাকরি জীবনে অনিয়মের মাধ্যমে অঢেল ধন সম্পদের মালিক হয়েছেন এবং বিদেশে প্রচুর টাকা পাচার করেছেন মর্মে তথ্য পাওয়া গেছে। আমান উল্লাহ সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার সাহস হারিয়ে ফেলেছেন সবাই। ইতিমধ্যে গনপূর্ত অধিদপ্তরে তিনি তার ক্ষমতার অসংখ্য নজির স্থাপন করেছেন। তার অবৈধ টাকার ক্ষমতার বলে

যে কাউকে সহজেই ম্যানেজ করতে সক্ষম তিনি। একাধিক সূত্র থেকে পাওয়া তথ্যে জানা গেছে, চাকরি জীবনের শুরু থেকেই তিনি ঢাকায় অবস্থান করছেন। প্রায় এক দশকের মধ্যে তিনি মাত্র ৩ মাসের জন্য ঢাকার বাইরে বদলি হয়েছিলেন। পরবর্তীতে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিবকে ম্যানেজ করে আবার ঢাকায় ফিরে আসেন। কর্তৃপক্ষ চাইলেও তাকে ঢাকার বাইরে বদলি করতে পারে না। কারণ, ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ চেয়ারে দায়িত্বে থাকার কারণে কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তির সঙ্গে তার সখ্য গড়ে উঠেছে। ফলে ইচ্ছে করলেই সংস্থাপ্রধান বা মন্ত্রণালয় তাকে ঢাকার বাইরে বদলি করতে পারে না। আবার আর্থিক সক্ষমতা বৃদ্ধির সুবাদে শীর্ষ পর্যায়ের ব্যক্তিদের আশীর্বাদও পান

তিনি। ইতিপূর্বে তিনি গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে রক্ষণাবেক্ষণ উপ-বিভাগের এসডি ছিলেন। এরপর সিটি ডিভিশনের এসডি ছিলেন। পরে মিরপুর ডিভিশনের দায়িত্বে ছিলেন। বর্তমানে তিনি গণপূর্ত মহাখালী বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলীর দায়িত্বে রয়েছেন।
সূত্রগুলো আরও জানায়, ব্রাম্মনবাড়ীয়া জেলার নবীনগর উপজেলার দক্ষিণ লক্ষীপুর গ্রামে তার বাড়ী। বাবা মিজানুর রহমান সরকার, মা আছিয়া বেগম। কিছুদিন আগে তার বিরুদ্ধে যে গুরুতর অভিযোগটি উঠে তা হলো- তিনি মহাখালী নার্সিং কলেজের সামনের রাস্তার

রাস্তার উন্নয়ন কাজ নামমাত্র সম্পন্ন করেই বরাদ্দের ৭ কোটি টাকা তুলে ঠিকাদারের সাথে ভাগাভাগি করে নিয়েছেন। আমাদের একটি অনুসন্ধানী টীম উক্ত নার্সিং কলেজের সামনের রাস্তার উন্নয়ন কাজ সরেজমিনে পরিদর্শনকালে এলাকাবাসী নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ করেন। এলাকাবাসীর অভিযোগ অনুযায়ী এই রাস্তাটি উন্নয়নের নামে শুভংকরের ফাঁকি দিয়েছে গণপূর্ত বিভাগ। রাস্তাটির জন্য ৭ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হলেও কাজ করা হয়েছে ৬০-৭০ লাখ টাকার। বাকি টাকা তুলে ভাগাভাগি করা হয়েছে। এই রাস্তা ছাড়াও মহাখালী গণপূর্ত বিভাগে গত অর্থবছর ও চলতি অর্থবছরে যে সব উন্নয়ন কাজ করা হয়েছে তার সিংহভাগই নামেমাত্র

সম্পাদনা করেই বিল তুলে নেওয়া হয়েছে। নিরপেক্ষ কোনো সরকারি অডিট সংস্থা দিয়ে ফাইলপত্র নিরীক্ষা করলেই কোটি কোটি টাকা লুটপাটের প্রমাণ মিলবে। অবৈধ পথে অর্থ রোজগার করে তিনি ঢাকা শহরে কমপক্ষে ৫টি প্লট ও ফ্ল্যাটের মালিক হয়েছেন। দুদকের মাধ্যমে তদন্ত করলে তার এ সব সম্পদের অস্তিত্বের প্রমাণ পাওয়া যাবে এমন দাবি করেছেন সংশ্লিষ্ট অনেকে।
সম্প্রতি তার বিরুদ্ধে যে গুরুতর দুর্নীতির অভিযোগটি উঠেছে সেটা হলো: তিনি গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দকৃত অর্থে বেশ কয়েকটি প্রকল্পের কাজ করে আবার ওই একই প্রকল্প বাস্তবায়ন দেখিয়ে স্বাস্থ্য ও

পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকেও অর্থ বরাদ্দ এনে বরাদ্দকৃত টাকা আত্মসাত করেছেন। ঘটনাটি জানাজানি হওয়ার পরে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।
ব্যাপক তথ্যাঅনুসন্ধানে জানা গেছে , ২০২২/২৩ অর্থবছরে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের মেরামত শাখা কর্তৃক অনুমোদিত ১৮৪ টি প্রকল্পে ৪৪ কোটি ৯৯ লক্ষ টাকা বরাদ্দ দান করে। গণপূর্ত অধিদপ্তরের মাধ্যমে বাস্তবায়ণাধীন সে সব প্রকল্পের মধ্যে ৪৫টি প্রকল্পে তিনি শুভংকরের ফাঁকি দিয়েছেন।

এই সব প্রকল্প গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দকৃত অর্থে বাস্তবায়িত হলেও তিনি সুকৌশলে পুনরায় সেগুলো স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের মেরামত শাখা কর্তৃক অনুমোদিত ১৮৪টি প্রকল্পের মধ্যে ঢুকিয়ে দিয়ে অর্থ বরাদ্দ করে নিয়েছেন। এখন কাজ না করেই প্রকল্প বাস্তবায়ন দেখিয়ে বরাদ্দকৃত টাকা পকেটস্থ করছেন।
আলোচিত এই কাজগুলো হলো : ঢাকার মহাখালীস্থ জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনষ্টিটিউট ও হাসপাতালের ডাক্তার হোস্টেল তত্ত্বাবধায়ক এররুমের ফ্লোরে ও দেয়ালে টাইলসসহ টয়লেট নির্মাণকরণ কাজ।ঢাকার মহাখালীস্থ জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনষ্টিটিউট ও হাসপাতালের দক্ষিণ পশ্চিম কর্ণারে সড়ক দূর্ঘটনা রোধকল্পে বাঁক নির্মাণ

কাজ। ঢাকার মহাখালীস্থ জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনষ্টিটিউট ও হাসপাতালের হিস্টোপ্যাথলজী ও ব্লাড-ট্রান্সফিউশন মেডিসিন বিভাগের পিছনের বারান্দায় থাই গ্লাস স্থাপন, ছাদ দিয়ে পানি পড়া রোধকল্পে প্যাটেন্ট স্টোন ঢালাই এবং ডাক্তার টয়লেটের স্যানিটারী ফিটিংস নবায়নসহ অন্যান্য আনুষঙ্গিক কাজ। ঢাকার মহাখালীস্থ জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনষ্টিটিউট ও হাসপাতালের বহিঃ বিভাগের বর্ধিত অংশে টিকেট কাউন্টারে অপেক্ষারত রুগীদের জন্য সেড নির্মাণ।
ঢাকার মহাখালীস্থ জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনষ্টিটিউট ও হাসপাতালের নিরাপত্তায় নিয়োজিত আনসার সদস্যদের

অস্ত্রাগার ও বসবাসের জন্য সেমিপাকা বাসস্থান নির্মান কাজ। ঢাকার মহাখালীস্থ জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনষ্টিটিউট ও হাসপাতালের মুক্তিযোদ্ধা ওয়ার্ডের বাহিরে বিশুদ্ধ খাবার পানির জন্য নতুন করে পানির লাইন ও প্লাটফর্ম নির্মানসহ টাইলস করণ কাজ। ঢাকার মহাখালীস্থ জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনষ্টিটিউট ও হাসপাতালের জেনারেল স্টোরের পার্শ্বে টয়লেটসহ নতুন করে একটি কক্ষ নির্মান ও অন্যান্য আনুষাঙ্গিক কাজ।
ঢাকার মহাখালীস্থ জাতীয় ক্যান্সার গবেষনা ইনষ্টিটিউট ও হাসপাতালের বি ব্লকে ল্যাবরেটরি ও নতুন টয়লটে সমূহের টাইলসকরণ, স্যানিটারী ফিটিংস নবায়নসহ পানি সরবরাহ লাইনের কাজ। ঢাকার মহাখালীস্থ জাতীয় ক্যান্সার গবষেণা ইনষ্টিটিউট ও হাসপাতালের

ট্রান্সফিউশন মেডিসিন বিভাগ বর্তমান স্থান থেকে ডি ব্লকে স্থানান্তরিত করার লক্ষ্যে করিডোরের কলাপসিবল গেট স্থাপন ও বিভিন্ন রুমে টাইলস, থাই এলুমিনিয়াম পার্টিশন সহ অন্যান্য সংস্কার ও সংযোজন কাজ।
ঢাকার মহাখালীস্থ জাতীয় ক্যান্সার গবষেণা ইনষ্টিটিউট ও হাসপাতালের বি ব্লকের ৪র্থ তলায় হেমোটোলজি ও মলিকুলার বায়োলজি বিভাগে দুইটি নতুন টয়লেট নির্মান সহ টাইলস নবায়ন, পয়ঃ প্রণালী এবং পানি সরবরাহ লাইনের কাজ। ঢাকার মহাখালীস্থ জাতীয় ক্যান্সার গবষেণা ইনষ্টিটিউট ও হাসপাতালের এ ব্লকের নীচ তলায় ‘ইষড়ড়ফ ওৎৎধফরধঃরড়হ’ এর কক্ষে

ইটের দেয়াল, থাই এ্যালুমনিয়িাম পার্টিশন দিয়ে কক্ষ নির্মানসহ অন্যান্য সংস্কার কাজ। ঢাকার মহাখালীস্থ জাতীয় ক্যান্সার গবষেণা ইনষ্টিটিউট ও হাসপাতালের বি ব্লকের ৭ম তলায় দুইটি করে নতুন টয়লেট নির্মানসহ টাইলস নবায়ন, পয়ঃ প্রণালী এবং পানি সরবরাহ লাইনের কাজ। ঢাকার মহাখালীস্থ জাতীয় ক্যান্সার গবষেণা ইনষ্টিটিউট ও হাসপাতালের বি ব্লকের নীচ তলায় সিড়ির পিছনের মসজিদের পাশে অক্সিজেন সরবরাহের ম্যনিফোল্ড কক্ষ নির্মান কাজ। ঢাকার মহাখালীস্থ জাতীয় ক্যান্সার গবষেণা ইনষ্টিটিউট ও হাসপাতালের বি-ব্লক এবং ডি-ব্লকের মাঝে বৃক্ষ লিপির

স্থাপনা গেইট, মাটি ভরাট করা ও রাস্তা নির্মান সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় সংস্কার ও আধুনিকায়ন কাজ। ঢাকার মহাখালীস্থ জাতীয় ক্যান্সার গবষেনা ইনষ্টিটিউট ও হাসপাতালের সি-ব্লকের ৫-৬ নং অপারশেন থিয়েটারের ড্যাম্প দেয়ালে আস্তর নবায়ন, ভাঙ্গা টাইলস নবায়ন, দরজার চৌকাঠ, পাল্লা ও জানালায় থাই এলুমিনিয়াম এবং স্যানিটারী ফিটিংস নবায়নসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় সংস্কার ও আধুনিকায়ন কাজ।এছাড়াও স্বাস্থ্য শিক্ষার বরাদ্দ আনার ক্ষেত্রে নির্বাহী প্রকৌশলী আমান উল্লাহ সরকার মন্ত্রণালয়ে নিজে দালালি করে প্রয়োজনের মাত্রাতিরিক্ত বরাদ্দ আনেন এবং তা আত্মসাৎ করেন। স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের অধীনস্থ স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যান বিভাগের ২০২৩-২৪

অর্থবছরের রাজস্ব বাজেটের আওতায় ভবন নির্মান, স্থাপনা মেরামত এবং ভবনের বিভিন্ন সংস্কারের জন্য ১০ কোটি ৮১ লক্ষ টাকা বরাদ্দ প্রদান করা হয়।
স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যান বিভাগের আওতাধীন উল্লেখযোগ্য কাজগুলো হল : ঢাকার মহাখালীস্থ ইনষ্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজির ২য় শ্রেনীর কর্মচারীদের আবাসিক ভবনের বাউন্ডারি ওয়াল উঁচু করা, আস্তর নবায়ন, রঙ করা, গেট নির্মানসহ আনুষঙ্গিক কাজ। ঢাকার মহাখালীস্থ ইনষ্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজির শরীফ মোহাম্মদ হলের দরজা জানালা মেরামত, জানালার ও করিডোরের গ্রিল পরিবর্তন, অভ্যন্তরীণ রঙ করা, থাই স্থাপন, স্যানিটারি পয়:প্রনালী মেরামত ও ফিটিংস পরিবর্তন সহ আনুষঙ্গিক কাজ।ঢাকার মহাখালীস্থ ইনষ্টিটিউট অব

হেলথ টেকনোলজির ছাত্রী হোস্টেলের ওয়াকওয়ে নির্মান, বেঞ্চ স্থাপন, বিভিন্ন ফ্লোরের টাইলস স্থাপন, জানালায় থাই এর কাজ, পানির ফিল্টার স্থাপন, স্যানিটারি পয়:প্রনালী মেরামত ও ফিটিংস পরিবর্তন সহ আনুষঙ্গিক কাজ।
ঢাকার মহাখালীস্থ ইনষ্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজির একাডেমিক ভবনের রেইন ওয়াটার পাইপ প্রতিস্থাপন এবং প্রশাসনিক ভবনের আনুষঙ্গিক মেরামত কাজ। ঢাকার মহাখালীস্থ বাংলাদেশ চিকিৎসা গবেষণা পরিষদ ভবনে চেয়ারম্যানের কক্ষ ও বাথরুম সংস্কার, টাইলস ও স্যানিটারি ফিটিংস পরিবর্তন, অভ্যন্তরীণ সাজসজ্জাসহ আনুষঙ্গিক মেরামত কাজ। ঢাকার মহাখালীস্থ বাংলাদেশ চিকিৎসা গবেষণা পরিষদ ভবনের সম্মুখে সৌন্দর্যবর্ধনে পুল নির্মান, রাস্তার পাশে ডাস্টবিন নির্মান, বিভিন্ন কক্ষে ভিনিশিয়ান ব্লাইন্ড পর্দা স্থাপন।

ঢাকার মহাখালীস্থ স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অভ্যন্তরে ১টি ফ্ল্যাগ স্ট্যান্ড, টয়লেট ও স্টোর রুম নির্মান, সৌন্দর্যবর্ধনে দৃষ্টিনন্দন বাগান তৈরী করে গ্রীল ও ওয়াকওয়ে স্থাপন, পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থার মেরামত কাজ। স্বাস্থ্য শিক্ষার এই সকল কাজ তার নিজস্ব ৩-৪ জন ঠিকাদারদেরকে দেয়া হয় এবং সকল কাজের চেক তার বাসায় পৌছে দেয়া হয়।
উল্লেখ্য, এসব ঠিকাদারের মাধ্যমে নির্বাহী প্রকৌশলী আমান উল্লাহ সরকার নিজে ঠিকাদারী করেন বলেও তথ্য প্রমান পাওয়া গেছে। তার এহেন কর্মকান্ডে মহাখালী গণপূর্ত বিভাগের সকল ঠিকাদারবৃন্দ তার উপর সংক্ষুব্ধ। যেকোন সময় এখানে ঘটতে পারে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। এ বিষয়ে জানতে চাইলে মহাখালী বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আমান উল্লাহ সরকারের

বক্তব্য জানতে তার মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি মোবাইল রিসিভ না করায় তার কোন প্রকার বক্তব্য প্রকাশিত হলো না।

উত্তর কচুয়া জাতীয়তাবাদী প্রবাসী কল্যাণ সংগঠনের নতুন কমিটি ঘোষণা: প্রবাসীদের ঐক্য ও উন্নয়নের প্রত্যয়।

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৫ জুন, ২০২৫, ৫:৫৪ অপরাহ্ণ
উত্তর কচুয়া জাতীয়তাবাদী প্রবাসী কল্যাণ সংগঠনের নতুন কমিটি ঘোষণা: প্রবাসীদের ঐক্য ও উন্নয়নের প্রত্যয়।

 

নিজস্ব প্রতিবেদক:

সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে কর্মরত চাঁদ পুর জেলার উত্তর কচুয়া এলাকার প্রবাসীদের নিয়ে গঠিত “উত্তর কচুয়া জাতীয়তাবাদী প্রবাসী কল্যাণ সংগঠন” (UKJPKS) সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাদের ২০২৫ সালের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করেছে। এই নতুন কমিটির মাধ্যমে সংগঠনটি তাদের কার্যক্রমকে আরও গতিশীল ও সুসংগঠিত করতে যাচ্ছে বলে সংশ্লিষ্টরা আশা প্রকাশ করেছেন।

নতুন কমিটি গঠনের মধ্য দিয়ে প্রবাসে অবস্থানরত উত্তর কচুয়াবাসীর মধ্যে দেশপ্রেম, ভ্রাতৃত্ব, ও পারস্পরিক সহানুভূতির ভিত্তিতে একটি শক্তিশালী সংগঠন প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন আরও একধাপ এগিয়ে গেল।

প্রধান উপদেষ্টা থেকে শুরু করে সকল স্তরের নেতৃত্বে অভিজ্ঞ ও সৎ প্রবাসীদের মনোনয়ন

সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে মনোনীত হয়েছেন

মহসিন বেপারী

সহকারী উপদেষ্টা,ইকবাল খাঁন

সহকারী উপদেষ্টা,মহসিন খাঁন

সহকারী উপদেষ্টা,তানজিল আহম্মেদ

সহকারী উপদেষ্টা,মাওলানা শাহীন

সহকারী উপদেষ্টা,জহিরুল ইসলাম

সহকারী উপদেষ্টা,শরিফুল ইসলাম

সহকারী উপদেষ্টা,শাহীন খন্দকার

সহকারী উপদেষ্টা,মোঃ সবুজ সিকদার

সহকারী উপদেষ্টা,আরিফ হাসান

সহকারী উপদেষ্টা,মহসিন প্রধান

সহকারী উপদেষ্টা, আক্তার হোসেন মজুমদার,

প্রত্যেকেই নিজ নিজ এলাকায় জনকল্যাণমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য পরিচিত।

নতুন কমিটির মূল নেতৃত্ব

সংগঠনের নতুন কমিটিতে সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন রেজাউল করিম রাজিব।

যিনি প্রবাসী সমাজে একজন জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য মুখ।
সি, সহ সভাপতি, হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন।মো দিদার হোসেন।

সহ-সভাপতি হিসেবে রয়েছেন,

সাইফুল প্রধান ইকবাল প্রধান আল হাসান মোঃ তুহিন আল আমিন আনোয়ার খ্যাঁন পাভেল মোঃ শরিফ পাটোয়ারী দ্বীন ইসলাম সোহেল রানা শুভআলী আহম্মেদ মিদা ফারুক আবু ফয়েজ। সহ আরও অনেকেই।

সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন উদ্যমী ও কর্মঠ নেতা , আব্দুর রহিম রাজ,
সি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, হিসেবে রয়েছেন, মিজি জাফর ,

যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে রয়েছেন , আবু ইউসুফ, কাউসার আলম,
সালাউদ্দিন পলাশ,

সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, এলেক্স রুবেল, যিনি ইতোমধ্যেই সংগঠনের বিভিন্ন কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছেন।
প্রচার সম্পাদক , রাজিব বেপারী

দপ্তর সম্পাদক,রাজিব পাটোয়ারী

আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক,মো: জামাল মাহমুদ,
অর্থ বিষয়ক সম্পাদক,ওহিদ চৌধুরী
সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক,সুমন খন্দকার
ক্রিয়া বিষয়ক সম্পাদক,কাউছার তালুকদার,
তথ্য বিষয়ক সম্পাদক,মহিন উদ্দীন মানিক,
ধর্ম বিষয়ক সম্পদাক,এমরান নাজির

অর্থ, শিক্ষা, ধর্ম, আইটি, নারী ও যুব কল্যাণসহ বিভিন্ন শাখা-উপশাখায় দায়িত্বপ্রাপ্তরা হলেন:

অর্থ বিষয়ক সম্পাদক: মোঃ শাহীন মিয়া

শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক: হাফিজুর রহমান

ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক: হেলাল উদ্দিন

আইটি সম্পাদক: মোঃ জুবায়ের আহমেদ

নারী বিষয়ক সম্পাদিকা: আফরোজা বেগম

যুব বিষয়ক সম্পাদক: মোঃ ফয়সাল আহমেদ

ক্রীড়া সম্পাদক: নাজমুল ইসলাম

 

 

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও প্রত্যয়

নতুন কমিটি তাদের দায়িত্ব গ্রহণের পর জানিয়েছে, তারা প্রবাসীদের কল্যাণ, এলাকার উন্নয়ন, প্রবাসী শিশু-কিশোরদের শিক্ষা ও সংস্কৃতি চর্চা, অসুস্থ প্রবাসীদের চিকিৎসা সহায়তা, প্রবাসে মৃত্যুবরণকারী সদস্যদের পরিবারকে সহায়তা প্রদান এবং দেশের উন্নয়নে সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য নানা রকম কর্মসূচি গ্রহণ করবে।

সংগঠনের আহ্বান ও বার্তা

 

কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সংগঠনটি দলমত নির্বিশেষে সকল উত্তর কচুয়াবাসী প্রবাসীদের একটি ঐক্যবদ্ধ প্ল্যাটফর্মে আনার চেষ্টা করছে, যেখানে ব্যক্তি নয়, দল নয়, প্রাধান্য পাবে মানবতা ও এলাকার সার্বিক উন্নয়ন। সংগঠনটি সবাইকে স্বাগত জানিয়ে আহ্বান জানিয়েছে—“আসুন, আমরা ঐক্যবদ্ধ হই, আমাদের কচুয়া অঞ্চলকে গড়ে তুলি সম্মিলিত প্রচেষ্টায়।”

ঠাকুরগাঁওয়ের পুলিশ নিয়োগঃ ন্যায়বিচারের মহা যুদ্ধে এসপির অবিচল দৃঢ়তা

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ৩১ মে, ২০২৫, ২:৫৩ অপরাহ্ণ
ঠাকুরগাঁওয়ের পুলিশ নিয়োগঃ ন্যায়বিচারের মহা যুদ্ধে এসপির অবিচল দৃঢ়তা

 

নিজস্ব প্রতিবেদক:

দেশের নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলার রক্ষাকবচ হিসেবে পুলিশ বাহিনী কেবলমাত্র বলির পাঁঠা নয়, বরং জনগণের আস্থা ও প্রত্যাশার জীবন্ত অবতার। সেই পবিত্র সংগঠনকে সুসংগঠিত, দক্ষ ও সচ্ছন্দ্যশীল করতে হলে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় একেবারে পাথর-সদৃশ কঠোরতা ও সুস্পষ্ট ন্যায়পরায়ণতার অনিবার্যতা অনস্বীকার্য। ঠাকুরগাঁওয়ের ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল নিয়োগ বিতর্কে, এই মহাজটে মুখ থুবড়ে পড়ার বদলে এসপি শেখ জাহিদুল ইসলাম তার অপরিহার্য কর্তৃত্ব ও দৃষ্টান্তমূলক নেতৃত্ব দিয়ে প্রমাণ করেছেন—সত্যিকার অর্থে প্রশাসনের মর্যাদা ও জনগণের বিশ্বাস রক্ষা করা যায়।

 

অনিয়মের অভিযোগের ঘূর্ণিঝড়ে তোলপাড়িত এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় এসপির অবাধ্য, আত্মবিশ্বাসী ও যথার্থ প্রতিক্রিয়া উঠে এসেছে জনসাধারণের মননে এক অন্যরকম নিরাপত্তার বাণী হয়ে। “১২০ টাকায় চাকরি হয় না,” কথাটি শুধু একটি সাধারণ বিবৃতি নয়, এটি এক অনন্য অভিজ্ঞতা-সমৃদ্ধ বাস্তবতার প্রতিফলন, যা তুলে ধরে যে, ন্যায়বিচার বিক্রি হয় না, কেনাকাটা হয় না, আর কোনো দালালের দাপট দেশপ্রেম ও সততার উপর চেপে বসতে পারে না।

 

অন্যদিকে, প্রক্সি পরীক্ষার্থী আটক এবং অনিয়মের বিষয়ে সরাসরি তদন্তের অঙ্গীকার, জনগণের মনে সেই অনিশ্চয়তার নিকটতম প্রান্ত থেকে মুক্তির আলো জ্বালিয়েছে। মিডিয়ার প্রবল নজরদারির মাঝে এসপির এই সচ্ছতা ও সৎ পদক্ষেপ প্রশাসনের প্রতি জনগণের আস্থাকে পুনর্জীবিত করার দিশারী। বরং, এই কঠোর পদক্ষেপ ও আপোষহীন মনোভাবই প্রমাণ করে, স্বচ্ছতা ও নিয়মানুবর্তিতা পুলিশ বাহিনীর মূল ভিত্তি, যা বিকৃত বা ভ্রষ্ট হতে পারেনা।

 

যদিও নিয়োগে নানান অভিযোগ ও ধোঁয়াশা রয়েছে, কিন্তু এসপির পরিপক্কতা, বিচক্ষণতা ও কর্তৃত্বের কাছে এসব অভিযোগ যেন আদপে ধূলিসাৎ। এঁর দৃষ্টিতে, প্রশাসনই যেন এক কঠোর বিচারক, যার ঝাড়-ঝঁকিতে অনিয়মীরা অবলুপ্ত। নতুন প্রজন্মের জন্য এই কঠোরতা এক বিশাল প্রেরণা, যারা শুধুমাত্র যোগ্যতা ও নিষ্ঠার ওপর দাঁড়িয়ে সমাজ ও রাষ্ট্রের সেবা করবে।

 

অতএব, এসপির এমন এক দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ দেশের পুলিশ বাহিনীর নিয়োগ ব্যবস্থায় ন্যায়বিচারের এক নতুন যুগের সূচনা করেছে। এটাই হবে আমাদের আশা ও প্রত্যাশার একমাত্র ভিত্তি। এভাবে আমরা শুধু প্রশাসনের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করব না, দেশের গণতান্ত্রিক আদর্শ ও আইনশৃঙ্খলার অনন্য মর্যাদা রক্ষাও সম্ভব হবে।

 

এই কঠোর ও দায়িত্বশীল দায়িত্ববোধের অক্ষয় প্রেরণা দিয়ে, এসপি শেখ জাহিদুল ইসলাম যেমন প্রশাসনের প্রতি জনগণের আস্থা ও সম্মান বাড়িয়েছেন, তেমনি দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিয়োগ ব্যবস্থায় রূপান্তরের বাতাস বইয়ে দিয়েছেন। এটাই হবে সরকারের ও জনগণের জন্য এক ঐতিহাসিক অর্জন, যা যুগে যুগে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

বিএনপির আলোচনা সভা ডিসেম্বরের আগেও নির্বাচন করা সম্ভব: তারেক রহমান

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫, ১:৩৩ পূর্বাহ্ণ
উত্তর কচুয়া জাতীয়তাবাদী প্রবাসী কল্যাণ সংগঠনের নতুন কমিটি ঘোষণা: প্রবাসীদের ঐক্য ও উন্নয়নের প্রত্যয়। ঠাকুরগাঁওয়ের পুলিশ নিয়োগঃ ন্যায়বিচারের মহা যুদ্ধে এসপির অবিচল দৃঢ়তা বিএনপির আলোচনা সভা ডিসেম্বরের আগেও নির্বাচন করা সম্ভব: তারেক রহমান How to keeps healthy body ঈদুল আজহা ২০২৫ কত তারিখে ওএসডি থেকে চেয়ারম্যান: সলিম উল্লাহর সীমাহীন লুটপাট | পর্ব-০১ জাতীয় রাজস্ব ব্যবস্থাপনায় শুদ্ধাচারের প্রতীক: রাজস্ব কর্মকর্তা মোঃ গোলাম সারোয়ার মতলব উত্তর পিআইও অফিস যেন ঘুস-দুর্নীতির স্বর্গরাজ্য দাউদকান্দিতে তিনদিন ব্যাপী ভূমি মেলার উদ্বোধন তিতাসে চার বছরের সাজাসহ একাধিক মাদক মামলার এক আসামি গ্রেফতার সাংবাদিক সংকটে ফারুকীর সংবাদ সম্মেলন স্থগিত প্রশাসনিক শুদ্ধতায় আপসহীন এক নারী প্রকৌশলী দৈনিক ভোরের নতুন বার্তার স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে যোগ দিলেন, সানা উল্লাহ মধ্যরাতে ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক। ঢামেকে চিকিৎসাধীন কারাবন্দির মৃত্যু দাউদকান্দিতে বিশ্ব জীববৈচিত্র্য দিবসে আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত।  দাউদকান্দিতে ডাকাতি মামলার পরোয়ানাভূক্ত দুইভাই গ্রেপ্তার সরকারি পদমর্যাদা ব্যবহার করে ঠিকাদারের লোনে সুপারিশ: এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন দাউদকান্দিতে বৃদ্ধার মরদেহ উদ্ধার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক ১ দাউদকান্দিতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ইয়াবা ও গাঁজা উদ্ধার;গ্রেপ্তার ১ দেবীদ্বারে হত্যার আসামী হাজী জালাল কীসের জোরে বহাল তবিয়তে? সাচার ইউনিয়ন যুবদল ও ছাত্রদল নেতার পিতার ইন্তেকাল এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী জনাব মো: আব্দুর রশীদ মিয়ার বদলি বাণিজ্য চট্টগ্রামে ‘মডেল’ পরিচয়ের আড়ালে ব্ল্যাকমেইল চক্র: নিশার ফাঁদে ধনাঢ্য ব্যবসায়ী ও সরকারি কর্মকর্তারা দাউদকান্দিতে গ্রাম্য শালিসে একজনকে ছুরিকাঘাতে হত্যা,গ্রেপ্তার-১ কুমিল্লার দেবিদ্বারে মধ্যেরাতে সড়কে কুড়িয়ে পাওয়া ২৭ লাখ টাকার ভাগবাটোয়ারা নিয়ে দ্বন্দ্বে একজনকে আটক শত কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযুক্ত আমান উল্লাহ। এখন ঝালকাঠির গণপূর্তর অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী। ২০ কোটি টাকার বিনিময় এলজিইডি-এর প্রধান প্রকৌশলী আব্দুর রশিদ মিয়া। কুরবানি যাদের জন্য ওয়াজিব দাউদকান্দিতে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে মাদ্রাসা শিক্ষক গ্রেপ্তার
Open chat
Hello
Can we help you?