খুঁজুন
রবিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৫, ৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২

তিতাসে সাংবাদিক পরিচয়ে প্রধান শিক্ষককে গালিগালাজের অভিযোগে জাসাস নেতা সোহেল মুন্সি বহিষ্কার

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ৪ অক্টোবর, ২০২৫, ১১:৫৭ অপরাহ্ণ
তিতাসে সাংবাদিক পরিচয়ে প্রধান শিক্ষককে গালিগালাজের অভিযোগে জাসাস নেতা সোহেল মুন্সি বহিষ্কার

স্টাফ রিপোর্টার :

 

কুমিল্লার তিতাসে সাংবাদিক পরিচয়ে জাসাস নেতা প্রধান শিক্ষককে গালিগালাজ করার অডিও রেকড ফাস সংগঠন থেকে বহিষ্কার হয়েছেন সোহেল মুন্সি।

 

তিতাস উপজেলা কেশবপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আলী গোফরানকে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে,

জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দল, তিতাস উপজেলা (শাখা) ৮নং যুগ্ম আহ্বায়ক সোহেল মুন্সি।

 

তিতাস উপজেলা সাংবাদিক কল্যাণ সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক পরিচয় দিয়ে কেশবপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আলী গোফরানকে অকথ্য গালমন্দ করার, চার মিনিট পনেরো সেকেন্ড এর অডিও রেকড সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হলে বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক অনলাইন ভার্সন এবং ডিজিটাল ভয়েজ রকেড প্রকাশ হয়।

 

উক্ত প্রকাশিত নিউজটি কুমিল্লা উত্তর জেলা জাসাস এর আহ্বায়ক কমিটির দৃষ্টি গোচর হলে তাৎক্ষণিক সংগঠন থেকে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত গৃহিত হয় এবং কুমিল্লা উত্তর জেলা জাসাস সদস্য সচিব এস এম মিজানুর স্বাক্ষরিত একটি বহিষ্কার ঘোষণা পত্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে প্রচার করেন।

 

কুমিল্লা উত্তর জেলা জাসাস আহ্বায়ক মো.কামাল পারভেজ ডালিম বলেন,বিষয়টি যখন আমাদের দৃষ্টি গোচর হয়েছে, তাৎক্ষণিক সদস্য সচিব এস এম মিজানুর রহমানহ আমরা সিনিয়র নেতৃবৃন্দদের সাথে আলোচনা করে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নেই এবং বহিষ্কার করি। তিনি আরও বলেন এর আগেও সোহেল এর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, ভালো হবে বলে ক্ষমা চেয়ে ছিল।

 

এদের ধরনের চরিত্রের লোক জাসাসে প্রয়োজন নেই।

সংগঠনের সকল নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন,জারা সংগঠনে আছে আমরা সকলে সতর্ক থাকতে হবে, সংগঠনে নাম ভাঙ্গিয়ে যেনো কোনো ধরনের অপরাধ করতে না পাড়ে,আপনাদের জানামতে যদি কেউ এমন অপকর্ম করে থাকে আমাদেরকে অবহিত করবেন।আমরা সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিব।

চট্টগ্রাম বন্দরে সহীদ হাসানের দাপট: সাবেক মন্ত্রী শাহজাহান খান ও বন্দর সচিব ওমর ফারুকের ছায়ায় গড়ে ওঠা দুর্নীতির সাম্রাজ্য

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৫, ৬:৪৩ অপরাহ্ণ
চট্টগ্রাম বন্দরে সহীদ হাসানের দাপট: সাবেক মন্ত্রী শাহজাহান খান ও বন্দর সচিব ওমর ফারুকের ছায়ায় গড়ে ওঠা দুর্নীতির সাম্রাজ্য

 

 

অনুসন্ধানী প্রতিবেদক :

চট্টগ্রাম বন্দর—বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্রবন্দর, দেশের অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র। অথচ এই কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম দীর্ঘদিন ধরে নিয়ন্ত্রিত হয়ে আসছে মাদারীপুরের এক তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারী ছৈয়দ সহীদ হাসানের ইশারায়।

তার পেছনে শক্ত পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছেন সাবেক নৌপরিবহণ মন্ত্রী শাহজাহান খান এবং বর্তমান বন্দর সচিব ওমর ফারুক। তাদের প্রভাবে গত ১৪ বছর ধরে সহীদ হাসান বন্দরে গড়ে তুলেছেন দুর্নীতি ও ক্ষমতার এক অঘোষিত সাম্রাজ্য।

১৯৯৬ সালে জুনিয়র একাউন্টস এসিস্ট্যান্ট হিসেবে যোগদান করা সহীদ হাসান পরে ১৩তম গ্রেডের উচ্চ হিসাব সহকারী হন। কিন্তু ২০০৯ সালে আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর তার রাজনৈতিক ভাগ্য খুলে যায়।

কারণ তিনি ছিলেন মাদারীপুরের এমপি ও নৌপরিবহন মন্ত্রী শাহজাহান খানের ভাশুর। এই সম্পর্কের জোরে তিনি নিয়ম ভেঙে চট্টগ্রাম বন্দরের ১১তম গ্রেডের লিয়াজু অফিসারের দায়িত্ব দখল করেন। ১৩তম গ্রেডের কর্মচারীর জন্য এই পদ পাওয়া আইনত অসম্ভব; কিন্তু সহীদ হাসানের ক্ষেত্রে সব নিয়মই অকার্যকর হয়ে যায়।

এরপর থেকেই তিনি ঢাকাস্থ লিয়াজু অফিস এবং মন্ত্রণালয়–বন্দরসংক্রান্ত সব কাজের নিয়ন্ত্রণ নেন। ধীরে ধীরে তিনি নিয়োগ, পদোন্নতি, টেন্ডার ও বন্দর–মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত পর্যন্ত নিজের হাতে নিয়ে নেন। মন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ হিসেবে তাকে সবাই ‘শাহজাহান খানের এজেন্ট’ বলে চিনত।

২০১১ সালে লিয়াজু অফিসারসহ বেশ কয়েকটি পদে কর্মকর্তা নিয়োগ পেলেও সহীদ হাসান কাউকেই ঢাকায় কাজ করতে দেননি। বছরের পর বছর পদগুলো ফাঁকা রেখে নিজের ক্ষমতা ধরে রাখেন। ২০২২ সালে নতুন নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নিয়ে তিনি লিখিত পরীক্ষায় মাত্র –৬.৫ নম্বর পেয়ে অকৃতকার্য হন।

ডিজিটাল টপশীট ও QR কোডভিত্তিক ফলাফল হওয়ায় ফল পরিবর্তনের চেষ্টা ব্যর্থ হয়। এরপরও রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক চাপ প্রয়োগ করে তিনি নিজেকে বহাল রাখেন।

একই পদে ২ জনকে পদায়নের নজিরবিহীন ঘটনায় প্রকৃত লিয়াজু অফিসার সাজ্জাত হোসেনকে ২০২4 সালের নভেম্বরে চট্টগ্রামে ফেরত পাঠানো হয়। কারণ তিনি বন্দর সচিব ওমর ফারুক ও সহীদ হাসানের দুর্নীতিতে সহযোগিতা করেননি।

ঢাকায় সহীদ হাসানের রয়েছে বিলাসবহুল জীবনযাপন। তিনি রাজকীয় ফ্ল্যাটে থাকেন, চট্টগ্রাম বন্দরের একাধিক বিলাসবহুল গাড়ি ব্যবহার করেন। পরিবারের কাজে নিয়মিত সরকারি গাড়ি ও জ্বালানি ব্যবহার করে তিনি প্রতি মাসে লাখ লাখ টাকার ভুয়া বিল তৈরি করেন।

মন্ত্রণালয়ে ভুয়া সভার খরচ দেখিয়ে ৩–৪ লাখ টাকা পর্যন্ত উত্তোলন করেন। এসব বিল অনুমোদনে মুখ্য ভূমিকা রাখেন বন্দর সচিব ওমর ফারুক। তাদের দুর্নীতি এতটাই প্রভাবশালী যে ঢাকায় যাওয়া বন্দরের কর্মকর্তারা অফিসিয়াল কাজেও গাড়ির সুবিধা পান না।

বন্দর সচিব ওমর ফারুক নিজেও বন্দরে নিয়োগ, পদোন্নতি ও টেন্ডার বাণিজ্যের মাধ্যমে শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন। বিদেশে সন্তানদের পড়াশোনার নামে বিপুল অর্থ পাচারের অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে। তার ভাগ্নের নামে ঠিকাদারি ব্যবসা পরিচালিত হয় বন্দরের বিভিন্ন বিভাগে।

সহীদ হাসান তার হয়ে ঢাকায় সকল ‘সংবেদনশীল কাজ’ সামলান।

২০২৫ সালের ১৬ জানুয়ারি সহীদ হাসান আরও এক নিয়ম ভেঙে নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের প্রটোকল অফিসার হিসেবে দায়িত্ব নেন—যা কখনোই তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারীর পক্ষে পাওয়ার কথা নয়।

তাকে সহায়তা করেন বন্দর সচিব ওমর ফারুক ও নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব নজরুল ইসলাম আজাদ। ঢাকার রেস্ট হাউজ পর্যন্ত তার সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করে।

অভিযোগ আছে, জেলে থাকা সাবেক মন্ত্রী শাহজাহান খানকে নিয়মিত অর্থ পাঠান সহীদ হাসান এবং তার পরামর্শেই এখনো নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অনেক কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।

যখন দেশে ফ্যাসিবাদী শক্তির দৌরাত্ম্য কমে গেছে, তখন চট্টগ্রাম বন্দরে এখনো তাদের দোসররা একচ্ছত্র ক্ষমতা ধরে রেখেছে। দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরের এমন পরিস্থিতি জাতীয় অর্থনীতির জন্য মারাত্মক হুমকি। যেকোনো সময় বড় অঘটন বা আর্থিক বিপর্যয় ঘটতে পারে।

তাই অন্তর্বর্তী সরকারের জরুরি ভিত্তিতে চট্টগ্রাম বন্দরে চলমান এই দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার ও অপকর্মের সিন্ডিকেট ভেঙে ফ্যাসিস্টমুক্ত বন্দর নিশ্চিত করা প্রয়োজন। অন্যথায় এটি হবে জুলাই আন্দোলনের শহীদদের রক্তের প্রতি অবমাননা এবং রাষ্ট্রের প্রতি এক ভয়াবহ অবহেলা।

জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৫, ২:৩০ অপরাহ্ণ
জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ

 

নিজস্ব প্রতিবেদক:

নোয়াখালীতে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম যোগদানের কয়েক মাস পর থেকেই এই অফিসে স্বেচ্ছাচারিতা, অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে নিজের প্রভাব বিস্তার শুরু করেন। তিনি নির্দিষ্ট কিছু ঠিকাদারের সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তুলে পুরো দপ্তরকে দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত করেছেন।

 

গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মোট সাতটি গ্রুপে টেন্ডার আহ্বান করা হয়। নিয়ম অনুযায়ী সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠানকে কাজ পাওয়ার কথা থাকলেও অভিযোগ উঠেছে, প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম অনিয়ম করে সর্বোচ্চ দরদাতা প্রতিষ্ঠানকে কাজ পাইয়ে দেন। এর বিনিময়ে তিনি ঠিকাদারদের কাছ থেকে প্রায় এক কোটি টাকা ঘুষ নিয়েছেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে। এতে সরকারের কোটি কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।

অভিযোগ আরও রয়েছে, ২০২৪ সালের বন্যা ও ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সহায়তায় বরাদ্দ হওয়া দুই কোটি টাকার বেশিরভাগই ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে আত্মসাৎ করেন তিনি। একইসঙ্গে কাজ পাওয়া ঠিকাদারদের কাছ থেকে বিল অনুমোদনের সময় ‘পিসি মানি’ নামে মোট বিলের ৫ শতাংশ ঘুষ হিসেবে কেটে রাখেন।

 

এভাবে প্রতিটি প্রকল্প থেকেই নির্বাহী প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।

 

অভিযোগের বিষয়ে জানতে একাধিকবার তার মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি। ফলে তার বক্তব্য পাওয়া সম্ভব হয়নি।

চট্টগ্রাম বন্দরে দুর্নীতি: সিন্ডিকেটের গডফাদার সিনিয়র একাউন্টস অফিসার হেলাল

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৫, ২:২২ অপরাহ্ণ
চট্টগ্রাম বন্দরে দুর্নীতি: সিন্ডিকেটের গডফাদার সিনিয়র একাউন্টস অফিসার হেলাল

নিজস্ব প্রতিবেদক:

চট্টগ্রাম বন্দরের অভ্যন্তরে বহু বছর ধরে গড়ে ওঠা দুর্নীতির সাম্রাজ্যের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন সিমকোর সিনিয়র একাউন্টস অফিসার মো. হেলাল—এমন ভয়াবহ অভিযোগ উঠে এসেছে বিভিন্ন ব্যবসায়ী ও সংশ্লিষ্ট মহলের কাছ থেকে।

অভিযোগ অনুযায়ী, বন্দর ক্যাপ্টেন ফখরুল নিজের ক্ষমতার অপব্যবহার করে একটি শক্তিশালী ঘুষ–সিন্ডিকেট গড়ে তোলেন। আর সেই সিন্ডিকেটের পরিচালক ও অর্থCollections প্রধান ছিলেন তার ভাই মো. হেলাল।

২০১৫ সালে ফখরুলের অবৈধ প্রভাব খাটিয়ে নিয়োগ পাওয়া হেলাল বন্দরজুড়ে ঘুষ বাণিজ্যের রাজত্ব কায়েম করেন।

ব্যবসায়ীদের অভিযোগ—একটি ফাইল ক্লিয়ার করতে হেলালের সিন্ডিকেটকে দিতে হতো লক্ষাধিক টাকা থেকে শুরু করে কয়েক কোটি টাকা পর্যন্ত।

শিপিং এজেন্ট, সিএন্ডএফ এজেন্ট, ফ্রেইট ফরওয়ার্ডার—সবাই তার টার্গেট।

বন্দরের প্রতিটি ধাপে হেলাল সিন্ডিকেটের বেআইনি ছড়ি-ঘোরানো ছিল একচেটিয়া—কনটেইনার রিলিজ,কার্গোহ্যান্ডলিং,ল্যান্ডিংস্টাফিং,ফাইল প্রসেসিং

ইনডেক্স পরিবহন মালিক সমিতিসহ একাধিক প্রতিষ্ঠানের অভিযোগ—“হেলালের সিন্ডিকেটকে টাকা না দিলে মাল ছাড়ে না, কনটেইনার সিল হয় না, ফাইল সামনে এগোয় না।”

অভিযোগে আরও বলা হয়েছে—হেলাল চক্র প্রতি বছর গড়ে ১৩০ কোটি টাকার বেশি কালো টাকা হাতবদল করেছে।

এতেই স্পষ্ট—চট্টগ্রাম বন্দরের ভেতরে দুর্নীতি শুধু গভীর নয়, মাফিয়া–স্তরের।

ইতি পূর্বে গণমাধ্যমে “চট্টগ্রাম বন্দরে দূর্নীতির দায়ে বদলীকৃত কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন ফরিদ ও তার এজেন্ট হয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে তার ছোট ভাই সিনিয়র অ্যাকাউন্টস অফিসার মো: হেলাল: গড়েছে বিশাল সম্পদ! “শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়।

বন্দর ক্যাপ্টেন ফখরুল বদলি হয়ে যাওয়ার পরও হেলাল সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য কমেনি।

বরং অভিযোগ অনুযায়ী, তারা এখনও হুমকি–ধমকি, সুবিধা আদায়, এবং ঘুষ বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে।

ফলে বন্দরের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে, পাশাপাশি তৈরি হয়েছে বড় ধরনের অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতার ঝুঁকি

চট্টগ্রাম বন্দরে সহীদ হাসানের দাপট: সাবেক মন্ত্রী শাহজাহান খান ও বন্দর সচিব ওমর ফারুকের ছায়ায় গড়ে ওঠা দুর্নীতির সাম্রাজ্য জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ চট্টগ্রাম বন্দরে দুর্নীতি: সিন্ডিকেটের গডফাদার সিনিয়র একাউন্টস অফিসার হেলাল এলজিইডিতে দুর্নীতির মুকুটহীন রানী জয়শ্রী দে! ঘুষের বোঝায় নাজেহাল ঠিকাদাররা গণপূর্তে ছাত্রলীগ নেতা কাজী মাশফিক: ঠিকাদার সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রক ও দুর্নীতির কেন্দ্রবিন্দু শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ দেবিদ্বারে ভুয়া সাংবাদিকের অপপ্রচারে সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ দেবিদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারী— আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী তোফায়েল হায়দার এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে Md. Tofael Ahmed  তোফায়েল আহমেদ সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আব্দুল আহাদ ভূঁইয়ার সীমাহীন লুটপাট: কমলাপুর থেকে বরগুনা- দুর্নীতির বিস্তৃত সাম্রাজ্য সদস্য প্রশাসন মোয়াজ্জেম’র বিরুদ্ধে নীতিমালা বহির্ভূতভাবে ১১শ কর্মকর্তাকে পোস্টিং বাণিজ্য অর্ধশত কোটি টাকা ঘুষ গ্রহনের অভিযোগ রাজউক ইঞ্জিনিয়ার টিপুর ‘অঘোষিত সাম্রাজ্য’  পাখির খাদ্যের আড়ালে এলো ২৫ হাজার কেজি মাদক গৌরসারে প্রিয় শিক্ষকের বিদায়: ভালোবাসা আর শ্রদ্ধায় ভেসে উঠল পুরো গ্রাম সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ফারুক মিয়া অস্ত্রসহ যৌথবাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার সাংবাদিকের সঙ্গে প্রেম করার ১১ সুবিধা দেবিদ্বারে ব্যবসায়ীর ছেলেকে মারধর ও হত্যাচেষ্টা, ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ কুমিল্লার তিতাসে অস্ত্র দিয়ে ফাঁসানো হয়েছে ৪ নারীকে  তিতাসে মোটরসাইকেল চোর চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার  সময় এসেছে জনগণের পাশে দাঁড়ানোর’…..আপোষহীন তরুণ নেতা আল আমিন হক বাবু  তিতাসে ভূয়া দলিল সৃজন করে মনিরুজ্জামান লিটনের কবরস্থান দখলের পায়তারা গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী তামজীদ হোসেন এর সেন্ডিকেটের ব্যবস্থা নিতে গড়িমসি হোমনায় নিহত জবি’র ছাত্রদল নেতা জুবায়েদের বাড়িতে শোকের মাতম: বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ  কুমিল্লার দেবিদ্বারে ছোট বোনকে জিন ছাড়াতে গিয়ে ধর্ষনের শিকার বড়বোন, অতপর ব্লাক মেইল ও অর্থ আত্নসাৎ  দেবিদ্বার ভানী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাজী জালালের অপসারণ ও ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন ধানের জমিতে কারেন্ট পোকা দমনের উপায় গণপূর্ত প্রকৌশলী জহুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ৭৮ লাখ টাকার বিল জালিয়াতির অভিযোগ