চুলকানির মলম ও চুলকানির চিকিৎসা ২০২৪
যেভাবে শরীরের বিভিন্ন চুলকানি দুর করবেন
চুলকানির মলম দিয়ে সাধারনতো যেকোনো চুলকানিই দুর করা সম্ভব। চুলকানি ঔষুধ রোগ প্রতিরোধ এবং চিকিৎসার জন্য বহুল প্রচারিত মলমের নাম হিসেবে পাগলা মলম, জোল স্কিন মলম, ফাংগিসন, পেভিসন, সালোবেট, ফানজিডাল, লরিক্স ইত্যাদি। চুলকানি, খোসপাঁচড়া, দাউদ, বিখাউস, পুরাতন চুলকানি, রানের চিপায় চুলকানি দুর করার মলমের নামের মধ্যে উল্লেখযোগ্য চুলকানি মলমের নাম, চিকিৎসা, দ্রত প্রতিকার, রোগ প্রতিরোধ ইত্যাদি। চুলকানির মলম ও চুলকানির চিকিৎসা ২০২৪
দাউদের চুলকানি দূর করার উপায়
এদের মধ্যে আপনি দাউদের চিকিৎসায় যে গুলো একটি ক্রিম ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে ব্যাবহার করতে পারেন।
খোসপাঁচড়ার চিকিৎসা ও প্রতিকার
চুলকানির রোগগুলোর মধ্যে স্ক্যাবিস বা যার বাংলা হলো খোসপাঁচড়া যা একটি বিরক্তিকর ও বিব্রতকর সমস্যা। সহজ বাংলায় একে বলা হয় খুজলি বা খোসপাঁচড়া। তবে এটিকে বৈজ্ঞানিকভাবে স্ক্যাবিস বলা হয়ে থাকে।
সাধারনতো খোসপাঁচড়ায় লাল গোটা চুলকানি থাকে এবং এটি একটি ছোঁয়াচে রোগ যা একজন থেকে আরেকজনের সংস্পর্শের মাধ্যমেই ছড়ায়।
নিমপাতা গরম পানি করে মিশিয়ে গোসল করতে হবে। এবং পরিস্কারভাবে রুমের সব কাপড়চোপড় স্যাভলন দিয়ে ধুতে হবে। রুমের সব বিছানা চাদর ধুয়ে দিতে হবে।
এছাড়া পরিবারের সকল সদস্যদের জামাকাপড় এবং বিছানার চাদর,তোয়ালে আলাদা থাকা উচিত। এই রোগে ছোয়াচে হওয়ায় একজনের গামছা-তোয়ালে ও বালিশ অন্যজনের ব্যবহার করা উচিত নয়। জামাকাপড় ও নিয়মিত ব্যবহার্য জিনিস নিয়মিত সাবানের সাথে হালকা ডেটল পানি দিয়ে ধুয়ে কড়া রোদে অন্তত কয়েক ঘণ্টা কড়া করে শুকাতে হবে।
চিকিৎসা হিসেবে স্কাবিস বা খোসপাঁচড়ার চিকিৎসা দ্রুত করতে হবে। এবং সঠিকভাবে চুলকানির মলম ব্যবহার করতে পারেন হবে।
নিম্নে খোসপাঁচড়া, একজিমা এবং সোরিয়াসিস এর জন্য প্রয়োজনীয় ঔষুধ দেওয়া হলো।
ঔষুধ নাম: ডার্মারিশ ওইনমেন্ট, ইউনানী ঔষধটি ইবনে সিনা কোম্পানির।
ডার্মারিশ একটি মলম জাতীয় ঔষধ যা খোস-পাঁচড়া, একজিমা, সোরিয়াসিস রোগে গুরুত্বপূর্ন কার্যকর।
একজিমা দুর করার উপায়
সবসময় পরিস্কার রাখতে হবে, গরমে সুতি কাপড় পড়তে হবে। নিয়মিত হাত পায়ের নোখ কাটতে হবে। একজিমা হাত, পা, বগলে, নাভির পাশে হয়ে থাতে। বিশেষ করে ত্বকে।
এর প্রতিকার হিসেবে উপরিল্লিখিত কাজ গুলো করবেন।
একজিমার ট্যাবলেট, মলম বা ইনজেকশন হিসেবে যেটাই দেন, ডাক্তারের পরামর্শ মোতাবেক ঔষুধ সেবন করবেন।
চিকিৎসা: কর্টিকোস্টেরয়েড ক্রিম বা মলম নামে আছে, যা একজিমা রোধে কার্যকর। ত্বক ময়শ্চারাইজ করার পর আক্রান্ত স্থানে এই ক্রিম লাগাতে হবে। এই ক্রিমটি অতিরিক্ত ব্যবহার করলে ত্বক পাতলা হয়ে যাবে। তাই ডাক্তারের পরামর্শ মোতাবেক ঔষুধ সেবন করবেন।
আরো পড়ুন: আপনার মানসিক স্বাস্থ্যকে উন্নত করবেন যেভাবে আর ভালো থাকবে মন বিস্তারিত
ত্যাগ: চুলকানির মলম, চুলকানির চিকিৎসা ২০২৪, চুলকানির উপসর্গ, দাউদের মলম, দাউদের চিকিৎসা, চুলকানির টেবলেট, চুলকানির ওয়েনমেন্ট, পুরাতন চুলকানি দুর করার উপায়, পুরাতন চুলকানির ঔষধ কি, চুলকানি দুর করবো কিভাবে, খোসপাঁচড়া দুর করার উপায়, খোসপাঁচড়ার মলম, একজিমার মলম, একজিমার টেবলেট